পিরোজপুরের নেছারাবাদে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্টে শেখ হাসিনার ছবিতে ‘হা হা রিঅ্যাক্ট’ দেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ছাত্রদলের তিন কর্মী আহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। হামলায় অভিযুক্তদের মধ্যে রয়েছে ছাত্রলীগের তিন সক্রিয় কর্মী।
রোববার (২৪ নভেম্বর) সকালে উপজেলার জুলুহার বাজারে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহত ছাত্রদল কর্মীরা হলেন- মো. হাসান, সিয়াম এবং রিয়ান। অন্যদিকে অভিযুক্তরা হলেন- জুলুহার গ্রামের মো. সহিদুল ইসলামের ছেলে রিয়াদ, মজিবুর রহমানের ছেলে সিয়াম এবং ফারুক হোসেনের ছেলে ফারজু।
আহত সিয়াম শেখ জানান, আওয়ামী লীগ নেতা মজিবুর রহমানের ছেলে রিয়াদ ফেসবুকে শেখ হাসিনার ছবি পোস্ট করেন। সেই পোস্টে আমরা ‘হা হা রিঅ্যাক্ট’ দিলে ক্ষুব্ধ হয়ে রিয়াদ ও তার সহযোগীরা আমাদের ওপর লোহার রড দিয়ে হামলা চালায়।
অন্য আহত হাসান বলেন, রিয়াদ তার দলবল নিয়ে আমাদের আটকিয়ে মারধর করে। এমনকি রিয়াদের চাচা সোহাগ আমাদের ধরে রেখে হামলায় সহযোগিতা করেন।
অভিযোগের বিষয়ে অভিযুক্তদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তাদের ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে সমুদয়কাঠি ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. আখতার হোসেন বলেন, “অধিকারের বাইরে গিয়েও ছাত্রদলের কর্মীদের ওপর এই হামলা চালানো হয়েছে। আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করে তাদের শাস্তি নিশ্চিত করা প্রয়োজন।”
সমুদয়কাঠি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবির জানান, “ফেসবুকে শেখ হাসিনার ছবি পোস্টের রিঅ্যাক্ট নিয়ে ছাত্রলীগ ও ছাত্রদলের মধ্যে হাতাহাতি হয়েছে বলে শুনেছি।”
রোববার (২৪ নভেম্বর) সকালে উপজেলার জুলুহার বাজারে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
আহত ছাত্রদল কর্মীরা হলেন- মো. হাসান, সিয়াম এবং রিয়ান। অন্যদিকে অভিযুক্তরা হলেন- জুলুহার গ্রামের মো. সহিদুল ইসলামের ছেলে রিয়াদ, মজিবুর রহমানের ছেলে সিয়াম এবং ফারুক হোসেনের ছেলে ফারজু।
আহত সিয়াম শেখ জানান, আওয়ামী লীগ নেতা মজিবুর রহমানের ছেলে রিয়াদ ফেসবুকে শেখ হাসিনার ছবি পোস্ট করেন। সেই পোস্টে আমরা ‘হা হা রিঅ্যাক্ট’ দিলে ক্ষুব্ধ হয়ে রিয়াদ ও তার সহযোগীরা আমাদের ওপর লোহার রড দিয়ে হামলা চালায়।
অন্য আহত হাসান বলেন, রিয়াদ তার দলবল নিয়ে আমাদের আটকিয়ে মারধর করে। এমনকি রিয়াদের চাচা সোহাগ আমাদের ধরে রেখে হামলায় সহযোগিতা করেন।
অভিযোগের বিষয়ে অভিযুক্তদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তাদের ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে সমুদয়কাঠি ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. আখতার হোসেন বলেন, “অধিকারের বাইরে গিয়েও ছাত্রদলের কর্মীদের ওপর এই হামলা চালানো হয়েছে। আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করে তাদের শাস্তি নিশ্চিত করা প্রয়োজন।”
সমুদয়কাঠি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবির জানান, “ফেসবুকে শেখ হাসিনার ছবি পোস্টের রিঅ্যাক্ট নিয়ে ছাত্রলীগ ও ছাত্রদলের মধ্যে হাতাহাতি হয়েছে বলে শুনেছি।”