সংযুক্ত আরব আমিরাতে এক ইসরায়েলি নাগরিক হত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে তুরস্ক। নিহত ব্যক্তি কোগান নামে পরিচিত, যিনি একজন ইহুদি ধর্মগুরু ছিলেন।
গত সপ্তাহে আরব আমিরাতে তার মরদেহ পাওয়া যায়। জানা যায়, তিনি হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন। তদন্তে উঠে এসেছে, উজবেকিস্তানের তিন নাগরিক এই ঘটনায় জড়িত। হত্যার পর তারা তুরস্কে পালিয়ে যান। পরে ইস্তাম্বুলে তাদের গ্রেপ্তার করে তুরস্ক আরব আমিরাতের কাছে হস্তান্তর করেছে।
আরব আমিরাতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তুরস্ককে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেছে, "এই ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের আটক ও হস্তান্তরে তুরস্ক আমাদের সহযোগিতা করেছে। তাদের এই পদক্ষেপের জন্য আমরা কৃতজ্ঞ।"
তদন্তকারীরা সন্দেহভাজনদের বিমানের সূত্র ধরে তাদের অবস্থান শনাক্ত করে। বিমানবন্দরে নামার পরই তারা গ্রেপ্তার হন। এই বিষয়ে আরব আমিরাত বিস্তারিত কিছু জানায়নি।
হত্যাকাণ্ডের শিকার কোগান দেশটিতে ইহুদি ধর্ম প্রচারে নিয়োজিত ছিলেন এবং দীর্ঘদিন ধরে সেখানে অবস্থান করছিলেন। ইসরায়েলের দাবি, তাকে কেবলমাত্র ইহুদি হওয়ায় হত্যা করা হয়েছে। ঘটনাটিকে তারা ‘ইহুদিবিদ্বেষ’ হিসেবে অভিহিত করেছে।
২০২০ সালে আব্রাহাম চুক্তির মাধ্যমে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করে আমিরাত। এরপর থেকে দেশটিতে ইসরায়েলি নাগরিকদের উপস্থিতি বৃদ্ধি পায়। তবে ফিলিস্তিনিরা এই সম্পর্ককে স্বাধীন ফিলিস্তিনের স্বার্থবিরোধী বলে মনে করে।
গত সপ্তাহে আরব আমিরাতে তার মরদেহ পাওয়া যায়। জানা যায়, তিনি হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন। তদন্তে উঠে এসেছে, উজবেকিস্তানের তিন নাগরিক এই ঘটনায় জড়িত। হত্যার পর তারা তুরস্কে পালিয়ে যান। পরে ইস্তাম্বুলে তাদের গ্রেপ্তার করে তুরস্ক আরব আমিরাতের কাছে হস্তান্তর করেছে।
আরব আমিরাতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তুরস্ককে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেছে, "এই ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের আটক ও হস্তান্তরে তুরস্ক আমাদের সহযোগিতা করেছে। তাদের এই পদক্ষেপের জন্য আমরা কৃতজ্ঞ।"
তদন্তকারীরা সন্দেহভাজনদের বিমানের সূত্র ধরে তাদের অবস্থান শনাক্ত করে। বিমানবন্দরে নামার পরই তারা গ্রেপ্তার হন। এই বিষয়ে আরব আমিরাত বিস্তারিত কিছু জানায়নি।
হত্যাকাণ্ডের শিকার কোগান দেশটিতে ইহুদি ধর্ম প্রচারে নিয়োজিত ছিলেন এবং দীর্ঘদিন ধরে সেখানে অবস্থান করছিলেন। ইসরায়েলের দাবি, তাকে কেবলমাত্র ইহুদি হওয়ায় হত্যা করা হয়েছে। ঘটনাটিকে তারা ‘ইহুদিবিদ্বেষ’ হিসেবে অভিহিত করেছে।
২০২০ সালে আব্রাহাম চুক্তির মাধ্যমে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করে আমিরাত। এরপর থেকে দেশটিতে ইসরায়েলি নাগরিকদের উপস্থিতি বৃদ্ধি পায়। তবে ফিলিস্তিনিরা এই সম্পর্ককে স্বাধীন ফিলিস্তিনের স্বার্থবিরোধী বলে মনে করে।