রাত যাদের প্রিয়, তারা চাইলে আলাস্কার একটি বিশেষ শহরে ঘুরে আসতে পারেন। শীতকালে ৬৭ দিনের জন্য এই শহরটি সূর্যের আলো থেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এই সময়টাতে সেখানে পুরোদিনই রাতের আবহ বিরাজ করে।
সাধারণত সূর্যের উদয় জীবনযাত্রার সময় নির্দেশ করে। কিন্তু যখন সূর্যই দেখা যাবে না, তখন কী হবে? প্রতি বছর আলাস্কার উৎকিয়াভিক শহরে এমনই একটি সময় আসে। এই শহরে টানা দুই মাসের বেশি সময় ধরে সূর্যোদয় হয় না।
কেন এমন হয়?
পৃথিবী যখন সূর্যের চারপাশে ঘোরে, তখন এটি তার কক্ষপথে কিছুটা ঝুঁকে থাকে। এই কারণেই বছরের বিভিন্ন সময়ে পৃথিবীর বিভিন্ন অংশে সূর্যের আলো পড়ার পরিমাণ ভিন্ন হয়। উত্তর মেরুর কাছে অবস্থিত মেরু অঞ্চলে এই ঝোঁকের কারণে সূর্যের আলো সরাসরি পৌঁছাতে পারে না।
নভেম্বর মাসের শেষ ভাগে উৎকিয়াভিকে শেষবারের মতো সূর্য অস্ত যায়। এরপর টানা ৬৬ দিন এই শহরটি সূর্যের মুখ দেখে না। তবে পুরো অন্ধকার থাকে না; প্রতিদিন কিছুক্ষণের জন্য ভোরের মতো মৃদু আলো দেখা যায়। এই সময়ের তাপমাত্রা সাধারণত মাইনাস ৫ থেকে মাইনাস ২০ ডিগ্রি ফারেনহাইটের মধ্যে ওঠানামা করে।
শহরের মানুষজন এই সময়ের জন্য বিশেষ প্রস্তুতি নেয়। তারা কৃত্রিম আলোর ওপর নির্ভরশীল হয়ে জীবনযাত্রা চালায়। সূর্যের অভাবে শরীরে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি দেখা দিতে পারে বলে তারা আগেভাগেই প্রয়োজনীয় পরিমাণ ভিটামিন ডি সংগ্রহ করে।
শুধু উৎকিয়াভিক নয়, আলাস্কার কাকটোভিক, পয়েন্ট হোপ এবং আনাকটুভুক পাসের মতো জায়গাগুলোর বাসিন্দারাও এমন সূর্যহীন দিন কাটান।
সাধারণত সূর্যের উদয় জীবনযাত্রার সময় নির্দেশ করে। কিন্তু যখন সূর্যই দেখা যাবে না, তখন কী হবে? প্রতি বছর আলাস্কার উৎকিয়াভিক শহরে এমনই একটি সময় আসে। এই শহরে টানা দুই মাসের বেশি সময় ধরে সূর্যোদয় হয় না।
কেন এমন হয়?
পৃথিবী যখন সূর্যের চারপাশে ঘোরে, তখন এটি তার কক্ষপথে কিছুটা ঝুঁকে থাকে। এই কারণেই বছরের বিভিন্ন সময়ে পৃথিবীর বিভিন্ন অংশে সূর্যের আলো পড়ার পরিমাণ ভিন্ন হয়। উত্তর মেরুর কাছে অবস্থিত মেরু অঞ্চলে এই ঝোঁকের কারণে সূর্যের আলো সরাসরি পৌঁছাতে পারে না।
নভেম্বর মাসের শেষ ভাগে উৎকিয়াভিকে শেষবারের মতো সূর্য অস্ত যায়। এরপর টানা ৬৬ দিন এই শহরটি সূর্যের মুখ দেখে না। তবে পুরো অন্ধকার থাকে না; প্রতিদিন কিছুক্ষণের জন্য ভোরের মতো মৃদু আলো দেখা যায়। এই সময়ের তাপমাত্রা সাধারণত মাইনাস ৫ থেকে মাইনাস ২০ ডিগ্রি ফারেনহাইটের মধ্যে ওঠানামা করে।
শহরের মানুষজন এই সময়ের জন্য বিশেষ প্রস্তুতি নেয়। তারা কৃত্রিম আলোর ওপর নির্ভরশীল হয়ে জীবনযাত্রা চালায়। সূর্যের অভাবে শরীরে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি দেখা দিতে পারে বলে তারা আগেভাগেই প্রয়োজনীয় পরিমাণ ভিটামিন ডি সংগ্রহ করে।
শুধু উৎকিয়াভিক নয়, আলাস্কার কাকটোভিক, পয়েন্ট হোপ এবং আনাকটুভুক পাসের মতো জায়গাগুলোর বাসিন্দারাও এমন সূর্যহীন দিন কাটান।