একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নিয়ে ব্যাপক আলোচনা চলছে, যার মালিকানা বাগেরহাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ের নামে। তবে চমকপ্রদ তথ্য হলো, এই অ্যাকাউন্ট খুলতে ব্যবহার করা হয়েছে খুলনার এক নারীর জাতীয় পরিচয়পত্র। সংশ্লিষ্ট নারীর নাম সুমি বেগম, কিন্তু তিনি কোনোভাবেই বাগেরহাট প্রশাসনের সঙ্গে যুক্ত নন।
অ্যাকাউন্টটি ব্যাংক এশিয়ার একটি এজেন্ট শাখায় ২০২৩ সালের ১৮ নভেম্বর খোলা হয়। চার মাসে এই অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ৯৭ লাখ টাকারও বেশি লেনদেন হয়েছে। প্রথম ধাপে গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ প্রকল্পের নামে জমা পড়া প্রায় ৪৮ লাখ টাকার বেশিরভাগই অল্প সময়ের মধ্যে তুলে নেওয়া হয়।
এজেন্ট ব্যাংকিং শাখার কর্মীদের বিরুদ্ধে যোগসাজশের অভিযোগ উঠেছে। বাগেরহাট জেলা প্রশাসক দাবি করেছেন, বিষয়টির সমাধান হয়েছে এবং কোনো সরকারি অর্থ ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। তবে জড়িত ব্যক্তিদের নাম কিংবা তাদের বিরুদ্ধে গৃহীত পদক্ষেপ সম্পর্কে কিছু বলা হয়নি।
এদিকে, স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা বিষয়টি অস্বীকার করছেন অথবা এড়িয়ে যাচ্ছেন। বাগেরহাট সদরের সাবেক ইউএনও দীপংকর দাশ বলেন, "এমন ঘটনা যোগসাজশ ছাড়া সম্ভব নয়।"
সুমি বেগমের ঠিকানা হিসেবে দেওয়া হয়েছে খুলনার রূপসা এলাকার নাম, তবে স্থানীয়ভাবে তার কোনো হদিস পাওয়া যায়নি। ব্যাংক কর্মকর্তারা বিষয়টি নিয়ে প্রশ্নের জবাব দিতে নারাজ।
নবনিযুক্ত ইউএনও সঞ্জীব দাশ বলেন, "বিষয়টি আমার জানা ছিল না। তবে আমরা এটি বিস্তারিত খতিয়ে দেখব।"
অ্যাকাউন্টটি ব্যাংক এশিয়ার একটি এজেন্ট শাখায় ২০২৩ সালের ১৮ নভেম্বর খোলা হয়। চার মাসে এই অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ৯৭ লাখ টাকারও বেশি লেনদেন হয়েছে। প্রথম ধাপে গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ প্রকল্পের নামে জমা পড়া প্রায় ৪৮ লাখ টাকার বেশিরভাগই অল্প সময়ের মধ্যে তুলে নেওয়া হয়।
এজেন্ট ব্যাংকিং শাখার কর্মীদের বিরুদ্ধে যোগসাজশের অভিযোগ উঠেছে। বাগেরহাট জেলা প্রশাসক দাবি করেছেন, বিষয়টির সমাধান হয়েছে এবং কোনো সরকারি অর্থ ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। তবে জড়িত ব্যক্তিদের নাম কিংবা তাদের বিরুদ্ধে গৃহীত পদক্ষেপ সম্পর্কে কিছু বলা হয়নি।
এদিকে, স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা বিষয়টি অস্বীকার করছেন অথবা এড়িয়ে যাচ্ছেন। বাগেরহাট সদরের সাবেক ইউএনও দীপংকর দাশ বলেন, "এমন ঘটনা যোগসাজশ ছাড়া সম্ভব নয়।"
সুমি বেগমের ঠিকানা হিসেবে দেওয়া হয়েছে খুলনার রূপসা এলাকার নাম, তবে স্থানীয়ভাবে তার কোনো হদিস পাওয়া যায়নি। ব্যাংক কর্মকর্তারা বিষয়টি নিয়ে প্রশ্নের জবাব দিতে নারাজ।
নবনিযুক্ত ইউএনও সঞ্জীব দাশ বলেন, "বিষয়টি আমার জানা ছিল না। তবে আমরা এটি বিস্তারিত খতিয়ে দেখব।"