সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনায় খালেদা জিয়ার উপস্থিতি নিয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, তাঁকে অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানাতে পেরে আমরা অত্যন্ত সম্মানিত। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর সেনাকুঞ্জে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন তিনি।
ড. ইউনূস বলেন, "জাতির বীর সন্তান শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া দীর্ঘ ১২ বছর পর আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ দিনে আমাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। তাঁর অংশগ্রহণ আমাদের জন্য গর্বের বিষয়।"
তিনি আরও বলেন, "দীর্ঘ অসুস্থতা সত্ত্বেও আজকের মতো বিশেষ দিনে উপস্থিত থাকার জন্য খালেদা জিয়াকে ধন্যবাদ। আমরা তাঁর দ্রুত সুস্থতা কামনা করি।"
অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে দেখা যায়, ড. ইউনূস ও বেগম খালেদা জিয়া পাশাপাশি বসে হাসিমুখে কথোপকথনে মগ্ন ছিলেন। বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে তিনি গুলশানের বাসভবন থেকে রওনা দিয়ে ঠিক পৌনে ৪টায় সেনাকুঞ্জে পৌঁছান।
উল্লেখ্য, ২০১০ সালে ঢাকা সেনানিবাসের শহীদ মইনুল রোডের ঐতিহাসিক বাড়ি থেকে তাকে জোরপূর্বক সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। প্রায় ১২ বছর পর সেই সেনানিবাসে তিনি আজ ফিরলেন।
এটি ২০১৮ সালের পর প্রথমবারের মতো বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া কোনও প্রকাশ্য অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করলেন। এর আগে ২০১২ সালের সশস্ত্র বাহিনী দিবসেও তিনি সেনাকুঞ্জের আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন।
ড. ইউনূস বলেন, "জাতির বীর সন্তান শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া দীর্ঘ ১২ বছর পর আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ দিনে আমাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন। তাঁর অংশগ্রহণ আমাদের জন্য গর্বের বিষয়।"
তিনি আরও বলেন, "দীর্ঘ অসুস্থতা সত্ত্বেও আজকের মতো বিশেষ দিনে উপস্থিত থাকার জন্য খালেদা জিয়াকে ধন্যবাদ। আমরা তাঁর দ্রুত সুস্থতা কামনা করি।"
অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে দেখা যায়, ড. ইউনূস ও বেগম খালেদা জিয়া পাশাপাশি বসে হাসিমুখে কথোপকথনে মগ্ন ছিলেন। বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে তিনি গুলশানের বাসভবন থেকে রওনা দিয়ে ঠিক পৌনে ৪টায় সেনাকুঞ্জে পৌঁছান।
উল্লেখ্য, ২০১০ সালে ঢাকা সেনানিবাসের শহীদ মইনুল রোডের ঐতিহাসিক বাড়ি থেকে তাকে জোরপূর্বক সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। প্রায় ১২ বছর পর সেই সেনানিবাসে তিনি আজ ফিরলেন।
এটি ২০১৮ সালের পর প্রথমবারের মতো বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া কোনও প্রকাশ্য অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করলেন। এর আগে ২০১২ সালের সশস্ত্র বাহিনী দিবসেও তিনি সেনাকুঞ্জের আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন।