কোটা সংস্কারের দাবিতে শুরু হওয়া বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে সরকারবিরোধী আন্দোলন পর্যন্ত গণমাধ্যমের কিছু অংশ ছাত্র-জনতাকে সন্ত্রাসী হিসেবে তুলে ধরেছিল বলে অভিযোগ করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি জানান, এ সময় গণমাধ্যমের একাংশের কর্মকাণ্ডে ফ্যাসিবাদী মনোভাবের প্রতিফলন দেখা গেছে।
জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত একটি আলোচনা সভায় তিনি বলেন, “আমাদের সবাইকে নিশ্চিত করতে হবে যে গণমাধ্যমের দৃষ্টিভঙ্গি যেন ফ্যাসিবাদী আচরণে পরিণত না হয়। প্রতিটি কণ্ঠস্বরকে স্বাগত জানানো উচিত। সমালোচনা দমিয়ে না রেখে বরং তা থেকে শিখতে হবে।”
তিনি আরও বলেন, “২০০৯ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত সময়কালে গণমাধ্যমের বিভিন্ন ভূমিকাকে নথিবদ্ধ করা জরুরি। ছাত্র আন্দোলন কিংবা হেফাজতের শাপলা চত্বরের ঘটনা নিয়ে আন্তর্জাতিক মানে তদন্তের প্রয়োজন রয়েছে। সাংবাদিকদের ভূমিকা এবং তাদের দেওয়া বিবৃতির যথাযথ বিশ্লেষণ হওয়া উচিত।”
শফিকুল আলম উল্লেখ করেন, জুলাই থেকে আগস্টের সময়কালে গণমাধ্যমে যে ধরনের রিপোর্টিং হয়েছে, তা গভীরভাবে বিশ্লেষণ করা প্রয়োজন। তিনি আন্তর্জাতিক সাংবাদিক অধিকার সংস্থাগুলোর কাছে আহ্বান জানান, তারা এসে স্বাধীন তদন্ত করে দেখুক গণমাধ্যমে কিভাবে ফ্যাসিবাদী বয়ান তৈরি হয়েছে।
আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক জয়নাল আবেদীন শিশির, গবেষক মাহাবুব আলম, এবং অন্যান্য সাংবাদিক ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। বক্তারা ফ্যাসিবাদমুক্ত গণমাধ্যম গড়ে তোলার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন এবং অতীত ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়ার আহ্বান জানান।
জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত একটি আলোচনা সভায় তিনি বলেন, “আমাদের সবাইকে নিশ্চিত করতে হবে যে গণমাধ্যমের দৃষ্টিভঙ্গি যেন ফ্যাসিবাদী আচরণে পরিণত না হয়। প্রতিটি কণ্ঠস্বরকে স্বাগত জানানো উচিত। সমালোচনা দমিয়ে না রেখে বরং তা থেকে শিখতে হবে।”
তিনি আরও বলেন, “২০০৯ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত সময়কালে গণমাধ্যমের বিভিন্ন ভূমিকাকে নথিবদ্ধ করা জরুরি। ছাত্র আন্দোলন কিংবা হেফাজতের শাপলা চত্বরের ঘটনা নিয়ে আন্তর্জাতিক মানে তদন্তের প্রয়োজন রয়েছে। সাংবাদিকদের ভূমিকা এবং তাদের দেওয়া বিবৃতির যথাযথ বিশ্লেষণ হওয়া উচিত।”
শফিকুল আলম উল্লেখ করেন, জুলাই থেকে আগস্টের সময়কালে গণমাধ্যমে যে ধরনের রিপোর্টিং হয়েছে, তা গভীরভাবে বিশ্লেষণ করা প্রয়োজন। তিনি আন্তর্জাতিক সাংবাদিক অধিকার সংস্থাগুলোর কাছে আহ্বান জানান, তারা এসে স্বাধীন তদন্ত করে দেখুক গণমাধ্যমে কিভাবে ফ্যাসিবাদী বয়ান তৈরি হয়েছে।
আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক জয়নাল আবেদীন শিশির, গবেষক মাহাবুব আলম, এবং অন্যান্য সাংবাদিক ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। বক্তারা ফ্যাসিবাদমুক্ত গণমাধ্যম গড়ে তোলার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন এবং অতীত ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়ার আহ্বান জানান।