বান্দরবানে যৌথ বাহিনীর সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) দুই সদস্য নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৩ মে) সকালে বান্দরবান সদর উপজেলার সুয়ালক ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের শ্যারনপাড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, যৌথ বাহিনী শ্যারনপাড়া এলাকায় সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান চালায়। এ সময় কেএনএফ সদস্যরা যৌথ বাহিনীর সদস্যদের লক্ষ্য করে গুলি চালায়। আত্মরক্ষার্থে যৌথ বাহিনীও পাল্টা গুলি ছোঁড়ে, ফলে ঘটনাস্থলেই কেএনএফের দুই সদস্য নিহত হন।
এর আগে, ১৯ মে রুমা-রোয়াংছড়ি সীমান্তবর্তী ডেবাছড়া এলাকায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে তিন জন, ৭ মে রুমা উপজেলার দুর্গম দার্জিলিং পাড়ায় একজন, ২৮ এপ্রিল রুমা উপজেলার রেমাক্রী প্রাংসা ইউনিয়নে ২ জন, এবং ২২ এপ্রিল রুমা উপজেলার দুর্গম মুনলাই পাড়ায় একজন কেএনএফ সদস্য নিহত হয়েছিলেন। এই অভিযানে বিপুল পরিমাণে অস্ত্র-গোলাবারুদ ও অন্যান্য সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।
২ ও ৩ মে রুমা-থানচিতে ব্যাংক ডাকাতি, হামলা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ১৪টি অস্ত্র লুট, ব্যাংকের অর্থ লুট ও ব্যাংক ম্যানেজার অপহরণের ঘটনায় এ পর্যন্ত নয়টি মামলা হয়েছে। তার মধ্যে থানচিতে ৪টি ও রুমায় ৫টি মামলায় ৮৬ জনকে কেএনএফের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার করে আদালতের নির্দেশে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বান্দরবান পুলিশের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বাংলা ট্রিবিউনকে জানান, ‘শ্যারনপাড়া এলাকায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে দুজন কেএনএফ সদস্য নিহতের খবর পেয়েছি। অভিযান শেষে বিস্তারিত জানা যাবে।’
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, যৌথ বাহিনী শ্যারনপাড়া এলাকায় সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান চালায়। এ সময় কেএনএফ সদস্যরা যৌথ বাহিনীর সদস্যদের লক্ষ্য করে গুলি চালায়। আত্মরক্ষার্থে যৌথ বাহিনীও পাল্টা গুলি ছোঁড়ে, ফলে ঘটনাস্থলেই কেএনএফের দুই সদস্য নিহত হন।
এর আগে, ১৯ মে রুমা-রোয়াংছড়ি সীমান্তবর্তী ডেবাছড়া এলাকায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে তিন জন, ৭ মে রুমা উপজেলার দুর্গম দার্জিলিং পাড়ায় একজন, ২৮ এপ্রিল রুমা উপজেলার রেমাক্রী প্রাংসা ইউনিয়নে ২ জন, এবং ২২ এপ্রিল রুমা উপজেলার দুর্গম মুনলাই পাড়ায় একজন কেএনএফ সদস্য নিহত হয়েছিলেন। এই অভিযানে বিপুল পরিমাণে অস্ত্র-গোলাবারুদ ও অন্যান্য সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।
২ ও ৩ মে রুমা-থানচিতে ব্যাংক ডাকাতি, হামলা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ১৪টি অস্ত্র লুট, ব্যাংকের অর্থ লুট ও ব্যাংক ম্যানেজার অপহরণের ঘটনায় এ পর্যন্ত নয়টি মামলা হয়েছে। তার মধ্যে থানচিতে ৪টি ও রুমায় ৫টি মামলায় ৮৬ জনকে কেএনএফের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেফতার করে আদালতের নির্দেশে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বান্দরবান পুলিশের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বাংলা ট্রিবিউনকে জানান, ‘শ্যারনপাড়া এলাকায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে দুজন কেএনএফ সদস্য নিহতের খবর পেয়েছি। অভিযান শেষে বিস্তারিত জানা যাবে।’