আমদানির ঋণপত্র নিষ্পত্তি করতে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ব্যাংকগুলো এখন প্রতি ডলারের জন্য ১২০ টাকার বেশি নিচ্ছে। ব্যাংকাররা বলছেন, তারা রেমিট্যান্স সংগ্রহ করেছেন ১১৯ টাকায়, যার ফলে আমদানিকারকদের কাছ থেকে ১২০ টাকার বেশি নিতে হচ্ছে। বেশ কয়েকটি ব্যাংকের ট্রেজারি প্রধান এই তথ্য প্রকাশ করেছেন।
তাদের বক্তব্য অনুসারে, ক্রলিং পেগ পদ্ধতি চালু করার পর নির্ধারিত রেটে ডলার পাওয়া যাচ্ছে না, ফলে তারা বাধ্য হয়ে উচ্চ মূল্যে ডলার কেনাবেচা করছেন। গত ৮ মে, কেন্দ্রীয় ব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময়ের জন্য ক্রলিং পেগ ব্যবস্থা চালু করে, যেখানে প্রতি ডলারের গড় বিনিময় হার নির্ধারণ করা হয় ১১৭ টাকা। তবে, এই ব্যবস্থার আগে ডলারের মূল্য ছিল ১১০ টাকা।
আইএমএফের ৪.৭ বিলিয়ন ডলার ঋণের শর্ত হিসেবে এই ব্যবস্থা চালু করা হয়। কিন্তু নির্ধারিত দামে ডলার সংগ্রহ করা সম্ভব হচ্ছে না। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওয়েবসাইটে ক্রলিং পেগ পদ্ধতির কাছাকাছি আন্তঃব্যাংকে ডলার কেনাবেচার তথ্য দেওয়া হলেও বাস্তবে এই মূল্যে ডলার পাওয়া যাচ্ছে না।
তাদের বক্তব্য অনুসারে, ক্রলিং পেগ পদ্ধতি চালু করার পর নির্ধারিত রেটে ডলার পাওয়া যাচ্ছে না, ফলে তারা বাধ্য হয়ে উচ্চ মূল্যে ডলার কেনাবেচা করছেন। গত ৮ মে, কেন্দ্রীয় ব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময়ের জন্য ক্রলিং পেগ ব্যবস্থা চালু করে, যেখানে প্রতি ডলারের গড় বিনিময় হার নির্ধারণ করা হয় ১১৭ টাকা। তবে, এই ব্যবস্থার আগে ডলারের মূল্য ছিল ১১০ টাকা।
আইএমএফের ৪.৭ বিলিয়ন ডলার ঋণের শর্ত হিসেবে এই ব্যবস্থা চালু করা হয়। কিন্তু নির্ধারিত দামে ডলার সংগ্রহ করা সম্ভব হচ্ছে না। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওয়েবসাইটে ক্রলিং পেগ পদ্ধতির কাছাকাছি আন্তঃব্যাংকে ডলার কেনাবেচার তথ্য দেওয়া হলেও বাস্তবে এই মূল্যে ডলার পাওয়া যাচ্ছে না।