সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা ভিসা নীতির আওতায় নয়, বরং অন্য একটি আইনের আওতায় দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। তিনি আরও বলেন, সরকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি ঘোষণা করেছে এবং এই বিষয়ে মার্কিন সরকারের সাথে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে চায়।
মঙ্গলবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে "মিট দ্য প্রেস" অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এই মন্তব্য করেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এটা সেনাবাহিনীর বিষয় হওয়ায়, আমি এ বিষয়ে অতিরিক্ত কিছু বলতে চাই না। যুক্তরাষ্ট্র যেভাবে সব বাঁধা কাটিয়ে সম্পর্ক এগিয়ে নিতে চায়, আমরাও তাদের সাথে সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যেতে আগ্রহী।’
তিনি আরও বলেন, ‘গণতন্ত্র বাধাগ্রস্ত করতে সত্যিকার অর্থে ভিসা নীতি কার্যকর হলে, যেসব ব্যক্তি গণতন্ত্রকে বাধাগ্রস্ত করছে, তাদের বিরুদ্ধে এটি প্রযোজ্য হওয়া উচিত। যারা নির্বাচন প্রতিহত করার চেষ্টা করেছে, পুলিশকে আক্রমণ করেছে, হত্যাকাণ্ড ও অগ্নিসন্ত্রাস চালিয়েছে, তাদের বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।’
বিএনপির প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘বিএনপি এখন পরজীবী হয়ে রিকশাচালকদের আন্দোলনে যোগ দিয়েছে। তাদের নিজেদের কোনো শক্তি নেই, তাই অন্যের উপর নির্ভরশীল হয়ে দেশের ভেতর বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে।’
হাছান মাহমুদ আরও উল্লেখ করেন, ‘বিএনপি নির্বাচন প্রতিহত করার নামে অগ্নিসন্ত্রাস চালিয়েছে এবং তারা দেশবিরোধী অবস্থান নিয়েছে। তবে সাম্প্রতিক নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হয়েছে, যা পূর্ববর্তী সময়ের নির্বাচনে দেখা যায়নি। ৪২ শতাংশ ভোট কাস্টিং হয়েছিল এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ অনেক দেশে এত ভোটার উপস্থিতি দেখা যায় না। এখন পর্যন্ত ৮০টি দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান অভিনন্দন জানিয়েছেন এবং বিশ্ব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার সরকারের সাথে কাজ করতে আগ্রহী।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিশ্ব পরিস্থিতি টালমাটাল হলেও আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। অনেক দেশের চেয়ে আমাদের প্রবৃদ্ধির হার বেশি। সারা বিশ্বে পণ্যের দাম বেড়েছে এবং সংকটও বেড়েছে। এই বাস্তবতায় আমাদের দেশেও পণ্যের দাম বেশি। বাংলাদেশ বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন কোনো দেশ নয়। কোথাও কিছু হলে তার প্রভাব বাংলাদেশেও পড়ে।’
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি সৈয়দ শুকুর আলী এবং সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন।
মঙ্গলবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে "মিট দ্য প্রেস" অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এই মন্তব্য করেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এটা সেনাবাহিনীর বিষয় হওয়ায়, আমি এ বিষয়ে অতিরিক্ত কিছু বলতে চাই না। যুক্তরাষ্ট্র যেভাবে সব বাঁধা কাটিয়ে সম্পর্ক এগিয়ে নিতে চায়, আমরাও তাদের সাথে সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যেতে আগ্রহী।’
তিনি আরও বলেন, ‘গণতন্ত্র বাধাগ্রস্ত করতে সত্যিকার অর্থে ভিসা নীতি কার্যকর হলে, যেসব ব্যক্তি গণতন্ত্রকে বাধাগ্রস্ত করছে, তাদের বিরুদ্ধে এটি প্রযোজ্য হওয়া উচিত। যারা নির্বাচন প্রতিহত করার চেষ্টা করেছে, পুলিশকে আক্রমণ করেছে, হত্যাকাণ্ড ও অগ্নিসন্ত্রাস চালিয়েছে, তাদের বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।’
বিএনপির প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘বিএনপি এখন পরজীবী হয়ে রিকশাচালকদের আন্দোলনে যোগ দিয়েছে। তাদের নিজেদের কোনো শক্তি নেই, তাই অন্যের উপর নির্ভরশীল হয়ে দেশের ভেতর বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে।’
হাছান মাহমুদ আরও উল্লেখ করেন, ‘বিএনপি নির্বাচন প্রতিহত করার নামে অগ্নিসন্ত্রাস চালিয়েছে এবং তারা দেশবিরোধী অবস্থান নিয়েছে। তবে সাম্প্রতিক নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হয়েছে, যা পূর্ববর্তী সময়ের নির্বাচনে দেখা যায়নি। ৪২ শতাংশ ভোট কাস্টিং হয়েছিল এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ অনেক দেশে এত ভোটার উপস্থিতি দেখা যায় না। এখন পর্যন্ত ৮০টি দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান অভিনন্দন জানিয়েছেন এবং বিশ্ব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার সরকারের সাথে কাজ করতে আগ্রহী।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিশ্ব পরিস্থিতি টালমাটাল হলেও আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। অনেক দেশের চেয়ে আমাদের প্রবৃদ্ধির হার বেশি। সারা বিশ্বে পণ্যের দাম বেড়েছে এবং সংকটও বেড়েছে। এই বাস্তবতায় আমাদের দেশেও পণ্যের দাম বেশি। বাংলাদেশ বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন কোনো দেশ নয়। কোথাও কিছু হলে তার প্রভাব বাংলাদেশেও পড়ে।’
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি সৈয়দ শুকুর আলী এবং সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন।