শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিশেষজ্ঞ কমিটি সপ্তম শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বইয়ে অন্তর্ভুক্ত 'শরীফার গল্প' শিরোনামের গল্পটি বাদ দেওয়ার প্রস্তাব করেছে।
বৃহস্পতিবার (১৬ মে) কমিটির সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে কমিটির প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন ত্রুটি উল্লেখ করে কমিটি গল্পটি বই থেকে বাদ দেওয়ার সুপারিশ করেছে। এখন মন্ত্রণালয় পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে।
উল্লেখ্য, নতুন শিক্ষাক্রমের আলোকে তৈরি সপ্তম শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বইয়ের একটি অধ্যায়ে হিজড়া জনগোষ্ঠী সম্পর্কে সচেতনতামূলক একটি পাঠ রয়েছে, যা নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক সৃষ্টি হয়। বিষয়টি নতুন করে আলোচনায় আসে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন খণ্ডকালীন শিক্ষক এক অনুষ্ঠানে বইয়ের পাতা ছিঁড়ে ফেলার পর। ওই ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
পরে গল্পটি পর্যালোচনা করার জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় উচ্চপর্যায়ের একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করে। পাঁচ সদস্যের ওই কমিটির আহ্বায়ক ছিলেন ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আবদুর রশীদ। কমিটি যাচাই-বাছাই ও বিশ্লেষণ করে এ সুপারিশ করেছে।
বৃহস্পতিবার (১৬ মে) কমিটির সূত্রে জানা যায়, সম্প্রতি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে কমিটির প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন ত্রুটি উল্লেখ করে কমিটি গল্পটি বই থেকে বাদ দেওয়ার সুপারিশ করেছে। এখন মন্ত্রণালয় পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে।
উল্লেখ্য, নতুন শিক্ষাক্রমের আলোকে তৈরি সপ্তম শ্রেণির ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বইয়ের একটি অধ্যায়ে হিজড়া জনগোষ্ঠী সম্পর্কে সচেতনতামূলক একটি পাঠ রয়েছে, যা নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক সৃষ্টি হয়। বিষয়টি নতুন করে আলোচনায় আসে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন খণ্ডকালীন শিক্ষক এক অনুষ্ঠানে বইয়ের পাতা ছিঁড়ে ফেলার পর। ওই ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
পরে গল্পটি পর্যালোচনা করার জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় উচ্চপর্যায়ের একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করে। পাঁচ সদস্যের ওই কমিটির আহ্বায়ক ছিলেন ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আবদুর রশীদ। কমিটি যাচাই-বাছাই ও বিশ্লেষণ করে এ সুপারিশ করেছে।