নেপাল ভারতীয় কোম্পানি এমডিএইচ ও এভারেস্ট স্পাইসেসের গুঁড়া মশলা আমদানি ও বিক্রিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। ভারতীয় এই মশলায় ক্যানসার সৃষ্টিকারী উপাদানের উচ্চ মাত্রার উপস্থিতির খবরে নেপাল এই পদক্ষেপ নিয়েছে।
হংকং ও সিঙ্গাপুরও ইতিপূর্বে ক্ষতিকর জীবাণুর কারণে ভারতীয় মশলার বিরুদ্ধে একই পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিল। ভারতীয় বার্তাসংস্থা এএনআই-এর বরাত দিয়ে বৃহস্পতিবার (১৬ মে) রাতে এক প্রতিবেদনে এনডিটিভি এই তথ্য জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, নেপালের খাদ্য প্রযুক্তি ও মান নিয়ন্ত্রণ বিভাগ ভারতীয় মশলা ব্র্যান্ড এভারেস্ট ও এমডিএইচ-এর পণ্য আমদানি, ব্যবহার এবং বিক্রয় নিষিদ্ধ করেছে। নেপালের একজন কর্মকর্তা এএনআইকে জানিয়েছেন যে, নেপাল এই দুই কোম্পানির মশলায় ক্যানসার সৃষ্টিকারী উপাদান ইথিলিন অক্সাইডের মাত্রা পরীক্ষা করছে।
নেপালের খাদ্য প্রযুক্তি ও মান নিয়ন্ত্রণ বিভাগের মুখপাত্র মোহন কৃষ্ণ মহারজান জানিয়েছেন, নেপালে এভারেস্ট এবং এমডিএইচ ব্র্যান্ডের মশলা আমদানি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। মশলায় ক্ষতিকারক রাসায়নিকের উপস্থিতির খবরে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এক সপ্তাহ আগেই আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল এবং এখন বাজারে এই মশলার বিক্রিও নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, এই দুটি বিশেষ ব্র্যান্ডের মশলায় রাসায়নিকের উপস্থিতি কতটা তা জানতে পরীক্ষা চলছে। চূড়ান্ত প্রতিবেদন না আসা পর্যন্ত নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে। হংকং এবং সিঙ্গাপুর ইতোমধ্যেই এটি নিষিদ্ধ করেছে, তাদের পদক্ষেপের পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
গত মাসে হংকং তরকারিতে ব্যবহার করা এমডিএইচের তিন ধরনের গুঁড়া মশলা ও এভারেস্টের গুঁড়া মশলার বিক্রি স্থগিত করেছে। সিঙ্গাপুরও তাদের বাজার থেকে এভারেস্টের গুঁড়া মশলা প্রত্যাহার করার নির্দেশ দেয় এবং রান্নার কাজে এসব মশলা ব্যবহার না করার পরামর্শ দেয়।
হংকং ও সিঙ্গাপুরের কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ভারতীয় ওই দুই কোম্পানির গুঁড়া মশলায় উচ্চ মাত্রার ইথিলিন অক্সাইড রয়েছে, যা মানুষের খাওয়ার জন্য অনুপযুক্ত এবং দীর্ঘসময় ধরে ইথিলিন অক্সাইড ব্যবহারে ক্যানসারের ঝুঁকি রয়েছে।
এই ঘটনার পর যুক্তরাষ্ট্রের এফডিএ ভারতীয় মসলা পণ্যে ক্যানসার সৃষ্টিকারী রাসায়নিকের উপস্থিতি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ শুরু করে। এফডিএর ভারতীয় মসলা পণ্যের দূষণ পর্যালোচনার প্রতিবেদন সর্বপ্রথম প্রকাশ করে রয়টার্স।
ভারতে এই দুই কোম্পানির গুঁড়া মশলা ব্যাপক জনপ্রিয় এবং ইউরোপ, এশিয়া ও উত্তর আমেরিকাতেও রপ্তানি করা হয়। ভারতের মশলার বাজারের অন্যতম বৃহৎ দুই কোম্পানি এমডিএইচ ও এভারেস্ট স্পাইসেস।
হংকং ও সিঙ্গাপুরও ইতিপূর্বে ক্ষতিকর জীবাণুর কারণে ভারতীয় মশলার বিরুদ্ধে একই পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিল। ভারতীয় বার্তাসংস্থা এএনআই-এর বরাত দিয়ে বৃহস্পতিবার (১৬ মে) রাতে এক প্রতিবেদনে এনডিটিভি এই তথ্য জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, নেপালের খাদ্য প্রযুক্তি ও মান নিয়ন্ত্রণ বিভাগ ভারতীয় মশলা ব্র্যান্ড এভারেস্ট ও এমডিএইচ-এর পণ্য আমদানি, ব্যবহার এবং বিক্রয় নিষিদ্ধ করেছে। নেপালের একজন কর্মকর্তা এএনআইকে জানিয়েছেন যে, নেপাল এই দুই কোম্পানির মশলায় ক্যানসার সৃষ্টিকারী উপাদান ইথিলিন অক্সাইডের মাত্রা পরীক্ষা করছে।
নেপালের খাদ্য প্রযুক্তি ও মান নিয়ন্ত্রণ বিভাগের মুখপাত্র মোহন কৃষ্ণ মহারজান জানিয়েছেন, নেপালে এভারেস্ট এবং এমডিএইচ ব্র্যান্ডের মশলা আমদানি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। মশলায় ক্ষতিকারক রাসায়নিকের উপস্থিতির খবরে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এক সপ্তাহ আগেই আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল এবং এখন বাজারে এই মশলার বিক্রিও নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
তিনি আরও জানান, এই দুটি বিশেষ ব্র্যান্ডের মশলায় রাসায়নিকের উপস্থিতি কতটা তা জানতে পরীক্ষা চলছে। চূড়ান্ত প্রতিবেদন না আসা পর্যন্ত নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে। হংকং এবং সিঙ্গাপুর ইতোমধ্যেই এটি নিষিদ্ধ করেছে, তাদের পদক্ষেপের পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
গত মাসে হংকং তরকারিতে ব্যবহার করা এমডিএইচের তিন ধরনের গুঁড়া মশলা ও এভারেস্টের গুঁড়া মশলার বিক্রি স্থগিত করেছে। সিঙ্গাপুরও তাদের বাজার থেকে এভারেস্টের গুঁড়া মশলা প্রত্যাহার করার নির্দেশ দেয় এবং রান্নার কাজে এসব মশলা ব্যবহার না করার পরামর্শ দেয়।
হংকং ও সিঙ্গাপুরের কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ভারতীয় ওই দুই কোম্পানির গুঁড়া মশলায় উচ্চ মাত্রার ইথিলিন অক্সাইড রয়েছে, যা মানুষের খাওয়ার জন্য অনুপযুক্ত এবং দীর্ঘসময় ধরে ইথিলিন অক্সাইড ব্যবহারে ক্যানসারের ঝুঁকি রয়েছে।
এই ঘটনার পর যুক্তরাষ্ট্রের এফডিএ ভারতীয় মসলা পণ্যে ক্যানসার সৃষ্টিকারী রাসায়নিকের উপস্থিতি সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ শুরু করে। এফডিএর ভারতীয় মসলা পণ্যের দূষণ পর্যালোচনার প্রতিবেদন সর্বপ্রথম প্রকাশ করে রয়টার্স।
ভারতে এই দুই কোম্পানির গুঁড়া মশলা ব্যাপক জনপ্রিয় এবং ইউরোপ, এশিয়া ও উত্তর আমেরিকাতেও রপ্তানি করা হয়। ভারতের মশলার বাজারের অন্যতম বৃহৎ দুই কোম্পানি এমডিএইচ ও এভারেস্ট স্পাইসেস।