সাগর কন্যা হিসেবে পরিচিত কুয়াকাটা। ভ্রমন প্রিয় মানুষদের পছন্দের তালিকার উপরেই থাকে এই সাগর কন্যা। থাকবেই না বা কেন? এটি বাংলাদেশের একমাত্র সৈকত যেখান থেকে সূর্যদয় ও সূর্যঅস্ত্র দেখা যায়। এই বৈশিষ্ট্যই সকল সমুদ্র সৈকত থেকে এই সৈকতকে করেছে আলাদা ও অনন্য।
কম খরচে কিভাবে কুয়াকাটা ভ্রমণ করা যায় তা জানা যাক। কোথায় থাকবেন, কোথায় খাবেন, এবং আসার পরে কোন স্থানগুলোকে ঘুরে দেখবেন সবই জানাব আজ।
দিগন্ত জোড়া সুনীল আকাশ। সুন্দরবনের কোল ঘেঁষে থাকা এই বেলা ভূমির অবস্থান বাংলাদেশের বরিশাল বিভাগের পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া থানায়।
কিভাবে যাবেন?
ঢকা থেকে কুয়াকাটার দূরত্ব প্রায় ২৮০ কিলোমিটার। পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় খুব কম সময়ে সহজেই যাতায়াত করা যায় এখন। ঢাকার সায়দাবাদ, আব্দুল্লাহপুর, আরামবাগ অথবা গাবতলী বাসস্ট্যান্ড থেকে বাসে যেতে সময় লাগে প্রায় ৬/৭ ঘন্টা।
শ্যামলী, গ্রীন লাইন সহ বেশ কিছু বাস যাতায়াত করে ঢাকা-কুয়াকাটা রুটে। এসব বাসে সেখানে যেতে নন এসি বাসে সতশত পঞ্চাশ থেকে নয়শত টাকা এবং এসি বাসে এক হাজার থেকে এক হাজার ছয়শত টাকার মত খরচ পড়বে।
কোথায় থাকবেন?
সৈকতের আশেপাশে বেশ কিছু হোটেল রয়েছে তবে কক্সবাজারের মত পর্যাপ্ত নয়। তুলনামূলক একটু ভালো হোটেলে থাকতে হলে আপনাকে ভালো করে দেখে খুজে নিতে হবে। এখানে কোম খরচের মধ্যে দুজন জন্য রুম পেয়ে যাবেন এক হাজার থেকে দুই হাজার টাকার মধ্যে। আর খুব ভালো রুমে থাকতে হলে আপনাকে গুনতে হবে দুই থেকে তিন হাজার টাকা।
যেভাবে ঘুরে দেখবেন এই কুয়াকাটা।
কুয়াকাটা জিরো পয়েন্ট থেকে পূর্বে গঙ্গা নদীর চরে সূর্যোদয়ে দেখার সবচেয়ে ভালো স্থান। এ ভ্রমণের সকাল হোক এই স্থানের জন্য। আর বিকালের জন্য রাখুন পশ্চিম সৈকতের আশেপাশের জন্য। সেখানে দেখবেন সূর্য অস্ত।
মোটর সাইকেল, ইজিবাইক ভ্যান গাড়ি হলো এখানে ঘুরে দেখার বাহন। গাড়িতে সব জায়গায় ঘুরে দেখতে মোটামুটি এক হাজার থেকে এক হাজার পাচশত টাকা খরচ হতে পারে। কুয়াকাটা ঘুরে দেখার জন্য মোটরসাইকেল সবচেয়ে জনপ্রিয়।
পশ্চিম পাড়ের এ সৈকতে সমুদ্র অস্ত আপনাকে বিবাহিত করবেই। এখানে আরো দেখবেন শুটকি পল্লী, লাল কাকড়া বিচ, ঝাউবন ও তিন নদীর মোহনা। ফিরতি পথে লেবুর বনে বসে সূর্য অস্ত উপভোগ করতে ভুলবেন না।
সৈকতের পশ্চিম বীজ দেখার জন্য আগের রাতেই বাইক ভাড়া করে রাখুন। যে বাইকটি ভোর হবার আগেই আপনাকে হোটেল থেকে নিয়ে যাবে বাইকে চড়ে কামরার চর হয়ে নৌকায় চ্যানেল পাড়ি দিয়ে চলে যাবেন গঙ্গা নদীর চরে। সেখানেই দেখতে পাবেন সূর্যোদয়ের অসাধারণ দৃশ্য। এখান থেকে চুপি চুপি কিছুটা এগিয়ে গেলেই দেখবেন হাজারো লাল কাঁকড়ার লুকোচুরি।
এরপরেই ঝাউ বন। সেখানে ডিম খিচুড়ি দিয়ে সকালের নাস্তা সেরে নিতে পারেন। এরপর একটু বিশ্রাম নিয়ে রওনা হবেন বৌদ্ধ বিহারের উদ্দেশ্যে। সেখানে বৌদ্ধ বিহারের পাশাপাশি মিঠা পানির কুয়া, রখাইন পল্লী ও তাদের জীবনযাত্রা দেখতে পাবেন।
সবশেষে সেখান থেকে ফিরে বাকি সময়টা কুয়াকাটা জিরো পয়েন্টের আশেপাশের জায়গা গুলোকে উপভোগ করতে পারেন।
কম খরচে কিভাবে কুয়াকাটা ভ্রমণ করা যায় তা জানা যাক। কোথায় থাকবেন, কোথায় খাবেন, এবং আসার পরে কোন স্থানগুলোকে ঘুরে দেখবেন সবই জানাব আজ।
দিগন্ত জোড়া সুনীল আকাশ। সুন্দরবনের কোল ঘেঁষে থাকা এই বেলা ভূমির অবস্থান বাংলাদেশের বরিশাল বিভাগের পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া থানায়।
কিভাবে যাবেন?
ঢকা থেকে কুয়াকাটার দূরত্ব প্রায় ২৮০ কিলোমিটার। পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় খুব কম সময়ে সহজেই যাতায়াত করা যায় এখন। ঢাকার সায়দাবাদ, আব্দুল্লাহপুর, আরামবাগ অথবা গাবতলী বাসস্ট্যান্ড থেকে বাসে যেতে সময় লাগে প্রায় ৬/৭ ঘন্টা।
শ্যামলী, গ্রীন লাইন সহ বেশ কিছু বাস যাতায়াত করে ঢাকা-কুয়াকাটা রুটে। এসব বাসে সেখানে যেতে নন এসি বাসে সতশত পঞ্চাশ থেকে নয়শত টাকা এবং এসি বাসে এক হাজার থেকে এক হাজার ছয়শত টাকার মত খরচ পড়বে।
কোথায় থাকবেন?
সৈকতের আশেপাশে বেশ কিছু হোটেল রয়েছে তবে কক্সবাজারের মত পর্যাপ্ত নয়। তুলনামূলক একটু ভালো হোটেলে থাকতে হলে আপনাকে ভালো করে দেখে খুজে নিতে হবে। এখানে কোম খরচের মধ্যে দুজন জন্য রুম পেয়ে যাবেন এক হাজার থেকে দুই হাজার টাকার মধ্যে। আর খুব ভালো রুমে থাকতে হলে আপনাকে গুনতে হবে দুই থেকে তিন হাজার টাকা।
যেভাবে ঘুরে দেখবেন এই কুয়াকাটা।
কুয়াকাটা জিরো পয়েন্ট থেকে পূর্বে গঙ্গা নদীর চরে সূর্যোদয়ে দেখার সবচেয়ে ভালো স্থান। এ ভ্রমণের সকাল হোক এই স্থানের জন্য। আর বিকালের জন্য রাখুন পশ্চিম সৈকতের আশেপাশের জন্য। সেখানে দেখবেন সূর্য অস্ত।
মোটর সাইকেল, ইজিবাইক ভ্যান গাড়ি হলো এখানে ঘুরে দেখার বাহন। গাড়িতে সব জায়গায় ঘুরে দেখতে মোটামুটি এক হাজার থেকে এক হাজার পাচশত টাকা খরচ হতে পারে। কুয়াকাটা ঘুরে দেখার জন্য মোটরসাইকেল সবচেয়ে জনপ্রিয়।
পশ্চিম পাড়ের এ সৈকতে সমুদ্র অস্ত আপনাকে বিবাহিত করবেই। এখানে আরো দেখবেন শুটকি পল্লী, লাল কাকড়া বিচ, ঝাউবন ও তিন নদীর মোহনা। ফিরতি পথে লেবুর বনে বসে সূর্য অস্ত উপভোগ করতে ভুলবেন না।
সৈকতের পশ্চিম বীজ দেখার জন্য আগের রাতেই বাইক ভাড়া করে রাখুন। যে বাইকটি ভোর হবার আগেই আপনাকে হোটেল থেকে নিয়ে যাবে বাইকে চড়ে কামরার চর হয়ে নৌকায় চ্যানেল পাড়ি দিয়ে চলে যাবেন গঙ্গা নদীর চরে। সেখানেই দেখতে পাবেন সূর্যোদয়ের অসাধারণ দৃশ্য। এখান থেকে চুপি চুপি কিছুটা এগিয়ে গেলেই দেখবেন হাজারো লাল কাঁকড়ার লুকোচুরি।
এরপরেই ঝাউ বন। সেখানে ডিম খিচুড়ি দিয়ে সকালের নাস্তা সেরে নিতে পারেন। এরপর একটু বিশ্রাম নিয়ে রওনা হবেন বৌদ্ধ বিহারের উদ্দেশ্যে। সেখানে বৌদ্ধ বিহারের পাশাপাশি মিঠা পানির কুয়া, রখাইন পল্লী ও তাদের জীবনযাত্রা দেখতে পাবেন।
সবশেষে সেখান থেকে ফিরে বাকি সময়টা কুয়াকাটা জিরো পয়েন্টের আশেপাশের জায়গা গুলোকে উপভোগ করতে পারেন।