প্রতি বছর বাংলা বছরের প্রথম দিনে দুকান গুলোতে হালখাতার প্রচলন বেশ পুরনো। তবে চারপাশে এত প্রযুক্তির ছোঁয়ায় এবার দোকানের হিসাব আনুষ্ঠানিক হালনাগাদের প্রক্রিয়া অর্থাৎ হালখাতার আয়োজনে ভাটা পড়েছে। এঁরপরও ঐতিহ্য রক্ষায় রাজধানীর অনেক ব্যবসায়ী এই রীতি পালন করছেন।
বকেয়া রয়েছে এমন ক্রেতাদের কাছে এক সময় চৈত্রের মাঝামাঝি থেকেই হালখাতার দাওয়াত কার্ড পাঠানো হতো। লাল কাপড়ে মোড়ানো ঢালি খাতাটিই একসময় ক্রেতার সঙ্গে বিক্রেতার যোগসূত্র স্থাপন করতো।
তবে এ সময়ে কম্পিউটার দখল করে নিয়েছে এ খাতার জায়গা। আগে বছরের প্রথম দিন নতুন খাতা খোলার জন্য হালখাতার আয়োজন ছিল। উৎসবে মিষ্টিমুখ করানো হতো ক্রেতাদের। এখন ঐতিহ্য মেনে কোথাও কোথাও হালখাতা হয়। কিন্তু ক্রেতারা আগের মতো সাড়া দেন না। কেউ ব্যাংকে কিংবা মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের মাধ্যমে টাকা পাঠিয়ে দেন। উৎসব হয় না আর আগের মতো।
বকেয়া রয়েছে এমন ক্রেতাদের কাছে এক সময় চৈত্রের মাঝামাঝি থেকেই হালখাতার দাওয়াত কার্ড পাঠানো হতো। লাল কাপড়ে মোড়ানো ঢালি খাতাটিই একসময় ক্রেতার সঙ্গে বিক্রেতার যোগসূত্র স্থাপন করতো।
তবে এ সময়ে কম্পিউটার দখল করে নিয়েছে এ খাতার জায়গা। আগে বছরের প্রথম দিন নতুন খাতা খোলার জন্য হালখাতার আয়োজন ছিল। উৎসবে মিষ্টিমুখ করানো হতো ক্রেতাদের। এখন ঐতিহ্য মেনে কোথাও কোথাও হালখাতা হয়। কিন্তু ক্রেতারা আগের মতো সাড়া দেন না। কেউ ব্যাংকে কিংবা মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের মাধ্যমে টাকা পাঠিয়ে দেন। উৎসব হয় না আর আগের মতো।