টাঙ্গাইলের বাসাইলে নতুন প্রযুক্তি পল্লী গ্রিন হাউজের মাধ্যমে বাণিজ্যিকভাবে ক্যাপসিকামের চাষ শুরু হয়েছে । অবসরপ্রাপ্ত ব্যাংক কর্মকর্তা আজহারুল ইসলাম তালুকদার জেলার জসিহাটি বাজারের পাশে পল্লী গ্রিন হাউজ করছেন ক্যাপসিকাম চাষ। ফলনও বেশ ভালই হওয়ায় নানা খাদ্যগুণে ভরপুর এই সবজি চাষ সাড়া ফেলেছে স্থানীয় কৃষকদের মাঝে।
গতবছর বৃষ্টিতে ফলন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এবার পুরো এলাকায় শেড দিয়েছেন তিনি। ফলন হয়েছে ধারনার বাইরে। দেড় থেকে দুই লাখ টাকা লাভের আশা তার।প্রতিদিন বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজন আসছেন তার বাগান দেখতে। তাদেরও আগ্রহ ক্যাপসিকামের বাগান করার।
কৃষি বিভাগ বলেছে, ক্যাপসিকাম চাষে সার, কীটনাশকসহ পরিমিত বালাইনাশক প্রয়োগ ও প্রযুক্তিগত সহায়তা দেওয়া হচ্ছে ।
মেক্সিকো, তুরস্ক, ইন্দোনেশিয়া ও স্পেনে এটির আবাদ বেশি হয়। সাইনাস, ইনফেকশন, দাঁতের ব্যথা, মাইগ্রেনের সমস্যাসহ নানা রোগের ওষুধ এই ক্যাপসিকাম।
গতবছর বৃষ্টিতে ফলন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় এবার পুরো এলাকায় শেড দিয়েছেন তিনি। ফলন হয়েছে ধারনার বাইরে। দেড় থেকে দুই লাখ টাকা লাভের আশা তার।প্রতিদিন বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজন আসছেন তার বাগান দেখতে। তাদেরও আগ্রহ ক্যাপসিকামের বাগান করার।
কৃষি বিভাগ বলেছে, ক্যাপসিকাম চাষে সার, কীটনাশকসহ পরিমিত বালাইনাশক প্রয়োগ ও প্রযুক্তিগত সহায়তা দেওয়া হচ্ছে ।
মেক্সিকো, তুরস্ক, ইন্দোনেশিয়া ও স্পেনে এটির আবাদ বেশি হয়। সাইনাস, ইনফেকশন, দাঁতের ব্যথা, মাইগ্রেনের সমস্যাসহ নানা রোগের ওষুধ এই ক্যাপসিকাম।