জাতীয় পার্টির (রওশন) কো-চেয়ারম্যান সাহিদুর রহমান টেপা পার্টির প্রয়াত চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদের বড় ছেলে রাহগির আল মাহি সাদকে দল থেকে অব্যাহতি দিয়ে রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন করায় জিএম কদেরকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছেন ।
শনিবার (২৩ মার্চ) জিএম কাদেরের রাজনৈতিক কার্যালয়ে পাঠানো লিগ্যাল নোটিশে বলা হয়, সাদ এরশাদ ৯ মার্চ জাতীয় পার্টির কাউন্সিলে কো-চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
অ্যাড. মাসুদুর রহমান স্বাক্ষরিত নোটিশে বলা হয়েছে, রাহগির আল মাহি সাদ এরশাদকে কথিত অব্যাহতি নাটক সাজিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচার-প্রকাশনা করে জনসম্মুখে তার রাজনৈতিক মর্যাদা এবং সামাজিক মান-সম্মান ক্ষুণ্ণ করা হয়েছে। এতে ১০০ কোটি টাকার মানহানিকর ক্ষতি সাধন করা হয়েছে।
পাশাপাশি পেনাল কোডের ৪৯৯ ধারা ও মানহানিকর তথ্য প্রকাশ-প্রচারের জন্য ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৯ (১) (২) ধারার অপরাধ করেছেন।
কেন আপনার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে না– জানতে চেয়ে লিগ্যাল নোটিশ পাওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে জবাব দেয়ার আহ্বান করা হয়। অন্যথায় আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) জিএম কাদের অনুসারী মাহমুদ আলম সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য সাহিদুর রহমান টেপা, চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা এম এ কুদ্দুস খান, সাংগঠনিক সম্পাদক মাহমুদা রহমান মুন্নি, প্রাদেশিক বিষয়ক সম্পাদক খোরশেদ আলম খুশু, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক এস এম আল জুবায়ের, যুগ্ম-সাংগঠনিক সম্পাদক সুজন দে, শারফুদ্দিন আহমেদ শিপু, শারমিন পারভীন লিজা, যুগ্ম-প্রচার সম্পাদক শেখ মাসুক রহমান ও যুগ্ম-মহিলা বিষয়ক সম্পাদক শাহনাজ পারভীনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
এদিকে দলটির পদ-পদবি থেকে অব্যাহতি দেওয়ার আগেই জিএম কাদেরের নেতৃত্ব পরিহার করে জাতীয় পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক ও সাবেক বিরোধীদলীয় নেতা বেগম রওশন এরশাদের নেতৃত্বে পৃথক জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়েছেন অব্যাহতি পাওয়া এসব নেতা। কাউন্সিলে সাদ এরশাদ, সাহিদুর রহমান টেপা কো-চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। বাকি নেতারা বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করছেন।
শনিবার (২৩ মার্চ) জিএম কাদেরের রাজনৈতিক কার্যালয়ে পাঠানো লিগ্যাল নোটিশে বলা হয়, সাদ এরশাদ ৯ মার্চ জাতীয় পার্টির কাউন্সিলে কো-চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
অ্যাড. মাসুদুর রহমান স্বাক্ষরিত নোটিশে বলা হয়েছে, রাহগির আল মাহি সাদ এরশাদকে কথিত অব্যাহতি নাটক সাজিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচার-প্রকাশনা করে জনসম্মুখে তার রাজনৈতিক মর্যাদা এবং সামাজিক মান-সম্মান ক্ষুণ্ণ করা হয়েছে। এতে ১০০ কোটি টাকার মানহানিকর ক্ষতি সাধন করা হয়েছে।
পাশাপাশি পেনাল কোডের ৪৯৯ ধারা ও মানহানিকর তথ্য প্রকাশ-প্রচারের জন্য ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৯ (১) (২) ধারার অপরাধ করেছেন।
কেন আপনার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে না– জানতে চেয়ে লিগ্যাল নোটিশ পাওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে জবাব দেয়ার আহ্বান করা হয়। অন্যথায় আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) জিএম কাদের অনুসারী মাহমুদ আলম সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য সাহিদুর রহমান টেপা, চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা এম এ কুদ্দুস খান, সাংগঠনিক সম্পাদক মাহমুদা রহমান মুন্নি, প্রাদেশিক বিষয়ক সম্পাদক খোরশেদ আলম খুশু, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক এস এম আল জুবায়ের, যুগ্ম-সাংগঠনিক সম্পাদক সুজন দে, শারফুদ্দিন আহমেদ শিপু, শারমিন পারভীন লিজা, যুগ্ম-প্রচার সম্পাদক শেখ মাসুক রহমান ও যুগ্ম-মহিলা বিষয়ক সম্পাদক শাহনাজ পারভীনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
এদিকে দলটির পদ-পদবি থেকে অব্যাহতি দেওয়ার আগেই জিএম কাদেরের নেতৃত্ব পরিহার করে জাতীয় পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক ও সাবেক বিরোধীদলীয় নেতা বেগম রওশন এরশাদের নেতৃত্বে পৃথক জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়েছেন অব্যাহতি পাওয়া এসব নেতা। কাউন্সিলে সাদ এরশাদ, সাহিদুর রহমান টেপা কো-চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। বাকি নেতারা বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করছেন।