জামালপুরে বখাটেদের হামলায় বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বশেফমুবিপ্রবি) মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. কামরুল আলম খান আহত শিক্ষার্থীদের দেখতে গেছেন।
শনিবার (০৯ মার্চ) রাতে শহরের দেওয়ানপাড়া, ইকবালপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় আহত প্রত্যেক শিক্ষার্থীর মেসে গিয়ে তাদের স্বাস্থ্যের খোঁজ-খবর নেন তিনি।
এ সময় উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাদের চিকিৎসা ব্যয় বহনের ঘোষণা দেন। একই সঙ্গে হামলার ঘটনায় জড়িতদের আইনের আওতায় এনে শাস্তিমূলক ব্যবস্থাগ্রহণেরও আশ্বাস দেন তিনি।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান সহকারী অধ্যাপক মো. হুমায়ন কবির, প্রক্টর (ভারপ্রাপ্ত) এস.এম. ইউসুফ আলী, সহকারী প্রক্টর রিপন রায় ও সুমিত কুমার পাল উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডির পক্ষ থেকে জামালপুর সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
শুক্রবার (০৮ মার্চ) রাতে শহরের বনপাড়া এলাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায় স্থানীয় কিছু বখাটে। এ ঘটনায় ছুরিকাঘাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কমপক্ষে ০৮ শিক্ষার্থী আহত হন।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতায় তাৎক্ষণিক তাদের জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এর মধ্যে দুইজনকে ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালেও পাঠানো হয়। তারা সবাই হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাসায় ফিরেছেন।
শনিবার (০৯ মার্চ) রাতে শহরের দেওয়ানপাড়া, ইকবালপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় আহত প্রত্যেক শিক্ষার্থীর মেসে গিয়ে তাদের স্বাস্থ্যের খোঁজ-খবর নেন তিনি।
এ সময় উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাদের চিকিৎসা ব্যয় বহনের ঘোষণা দেন। একই সঙ্গে হামলার ঘটনায় জড়িতদের আইনের আওতায় এনে শাস্তিমূলক ব্যবস্থাগ্রহণেরও আশ্বাস দেন তিনি।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান সহকারী অধ্যাপক মো. হুমায়ন কবির, প্রক্টর (ভারপ্রাপ্ত) এস.এম. ইউসুফ আলী, সহকারী প্রক্টর রিপন রায় ও সুমিত কুমার পাল উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডির পক্ষ থেকে জামালপুর সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
শুক্রবার (০৮ মার্চ) রাতে শহরের বনপাড়া এলাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালায় স্থানীয় কিছু বখাটে। এ ঘটনায় ছুরিকাঘাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কমপক্ষে ০৮ শিক্ষার্থী আহত হন।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতায় তাৎক্ষণিক তাদের জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এর মধ্যে দুইজনকে ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালেও পাঠানো হয়। তারা সবাই হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাসায় ফিরেছেন।