বর্তমান সরকার জনগণের ভোটের সরকার নয়। তারা একতরফা ডামি নির্বাচনের মাধ্যমে রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করে বসে আছে মন্তব্য করে বিএনপির ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক ও ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য সচিব আমিনুল হক বলেছেন, গত ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে না যাওয়ায় আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক মৃত্যু ঘটেছে। তারা জনগণের কাছে পরাজিত। এ সরকার নৈতিকভাবে পরাজিত সরকার।
বৃহস্পতিবার (০৭ মার্চ) বিকালে গুলশানস্থ দলটির চেয়ারপার্সন কার্যালয়ে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির এক যৌথ সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় সভাপতিত্ব করেন উত্তর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক ফরহাদ হালিম ডোনার।
আমিনুল হক বলেন, বাংলাদেশের মানুষ সবসময় গণতন্ত্র ও ভোটের অধিকারের জন্য লড়াই করেছে। যতদিন না দেশে গণতন্ত্র ফেরত আসবে ততদিন ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনার আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। চূড়ান্ত বিজয় না আসা পর্যন্ত বিএনপির আন্দোলন চলবে।
আমিনুল হক দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন, এতে জনগণের নাভিশ্বাস উঠেছে। তিনি বলেন, আজকে দেশের শিক্ষা, বিচার ব্যবস্থাসহ রাষ্ট্রের প্রতিটি গণতান্ত্রিক স্তম্ভ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে চলে গেছে। দেশে গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা না হলে এ থেকে কাটিয়ে ওঠা সম্ভব নয়।
সভায় আমিনুল হক তার বক্তব্যে আসন্ন রমজানে দলের সাংগঠনিক ও গণসংযোগ কার্যক্রম গতিশীল করতে নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান। মহানগরের প্রতিটি থানা ও ওয়ার্ডে ইফতার মাহফিলের আয়োজনের মাধ্যমে স্থানীয় নেতাকর্মীদের আগামী আন্দোলন সংগ্রামে অংশ নেওয়ার জন্য সংগঠিত করার মতামত জানান।
এছাড়াও তিনি রমজান মাসে মহানগরের ওয়ার্ড পর্যায় থেকে অসহায় দলীয় নেতাকর্মী ও সাজাপ্রাপ্ত নেতাদের পরিবারের পাশে থাকার উদ্যোগ নেন এবং গুম হওয়া পরিবারদের নিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ভার্চুয়ালি উপস্থিতিতে একটি ইফতার মাহফিলের আয়োজনের কথাও উল্লেখ করেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মহানগর উত্তর বিএনপির জ্যেষ্ঠ সদস্য তাবিথ আউয়াল, মহানগর যুগ্ম আহ্বায়ক আনোয়ারুজ্জামান আনোয়ার, চেয়ারম্যান আতাউর রহমান, মোস্তাফিজুর রহমান সেগুন, ফেরদৌসী আহমেদ মিষ্টি, আখতার হোসেন, মহানগর সদস্য কাউন্সিলর আলী আকবর আলী, অ্যাডভোকেট আফতাব উদ্দিন জসিম, হাজী মো. ইউসুফ, আহসান উল্লাহ চৌধুরী হাসান, হুমায়ুন কবির রওশান, হাফিজুর রহমান শুভ্র, মোজাম্মেল হক সেলিম, এল রহমান, আলাউদ্দিন সরকার টিপু, মাহাবুব আলম মন্টু, দপ্তর সম্পাদক এবিএমএ রাজ্জাক, জিয়াউর রহমান জিয়া প্রমুখ।
অঙ্গ সংগঠনের নেতাদের মধ্যে ঢাকা মহানগর উত্তর মহিলা দলের আহ্বায়ক নায়েব ইসলাম ও সদস্য সচিব এডভোকেট রুনা লায়লা, যুবদলের মহানগর উত্তরের সদস্য সচিব সাজ্জাদুল মেরাজ, কৃষকদল মহানগর উত্তরের সভাপতি আকশাদুল আরিস ডল, সাধারণ সম্পাদক শফিকুর রহমান মিঠু, জাসাস মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক স্বপন ফকির, স্বেচ্ছাসেবক দল মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক মহসীন সিদ্দিকী রনী, শ্রমিক দলের মহানগর উত্তরের সদস্য সচিব কামরুজ্জামান কামরুল, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক লায়ন ফরিদ, ছাত্রদল ঢাকা মহানগর পশ্চিমের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, সাধারণ সম্পাদক জুয়েল হাসান রাজ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বৃহস্পতিবার (০৭ মার্চ) বিকালে গুলশানস্থ দলটির চেয়ারপার্সন কার্যালয়ে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির এক যৌথ সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সভায় সভাপতিত্ব করেন উত্তর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক ফরহাদ হালিম ডোনার।
আমিনুল হক বলেন, বাংলাদেশের মানুষ সবসময় গণতন্ত্র ও ভোটের অধিকারের জন্য লড়াই করেছে। যতদিন না দেশে গণতন্ত্র ফেরত আসবে ততদিন ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনার আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। চূড়ান্ত বিজয় না আসা পর্যন্ত বিএনপির আন্দোলন চলবে।
আমিনুল হক দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে বলেন, এতে জনগণের নাভিশ্বাস উঠেছে। তিনি বলেন, আজকে দেশের শিক্ষা, বিচার ব্যবস্থাসহ রাষ্ট্রের প্রতিটি গণতান্ত্রিক স্তম্ভ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে চলে গেছে। দেশে গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা না হলে এ থেকে কাটিয়ে ওঠা সম্ভব নয়।
সভায় আমিনুল হক তার বক্তব্যে আসন্ন রমজানে দলের সাংগঠনিক ও গণসংযোগ কার্যক্রম গতিশীল করতে নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান। মহানগরের প্রতিটি থানা ও ওয়ার্ডে ইফতার মাহফিলের আয়োজনের মাধ্যমে স্থানীয় নেতাকর্মীদের আগামী আন্দোলন সংগ্রামে অংশ নেওয়ার জন্য সংগঠিত করার মতামত জানান।
এছাড়াও তিনি রমজান মাসে মহানগরের ওয়ার্ড পর্যায় থেকে অসহায় দলীয় নেতাকর্মী ও সাজাপ্রাপ্ত নেতাদের পরিবারের পাশে থাকার উদ্যোগ নেন এবং গুম হওয়া পরিবারদের নিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ভার্চুয়ালি উপস্থিতিতে একটি ইফতার মাহফিলের আয়োজনের কথাও উল্লেখ করেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মহানগর উত্তর বিএনপির জ্যেষ্ঠ সদস্য তাবিথ আউয়াল, মহানগর যুগ্ম আহ্বায়ক আনোয়ারুজ্জামান আনোয়ার, চেয়ারম্যান আতাউর রহমান, মোস্তাফিজুর রহমান সেগুন, ফেরদৌসী আহমেদ মিষ্টি, আখতার হোসেন, মহানগর সদস্য কাউন্সিলর আলী আকবর আলী, অ্যাডভোকেট আফতাব উদ্দিন জসিম, হাজী মো. ইউসুফ, আহসান উল্লাহ চৌধুরী হাসান, হুমায়ুন কবির রওশান, হাফিজুর রহমান শুভ্র, মোজাম্মেল হক সেলিম, এল রহমান, আলাউদ্দিন সরকার টিপু, মাহাবুব আলম মন্টু, দপ্তর সম্পাদক এবিএমএ রাজ্জাক, জিয়াউর রহমান জিয়া প্রমুখ।
অঙ্গ সংগঠনের নেতাদের মধ্যে ঢাকা মহানগর উত্তর মহিলা দলের আহ্বায়ক নায়েব ইসলাম ও সদস্য সচিব এডভোকেট রুনা লায়লা, যুবদলের মহানগর উত্তরের সদস্য সচিব সাজ্জাদুল মেরাজ, কৃষকদল মহানগর উত্তরের সভাপতি আকশাদুল আরিস ডল, সাধারণ সম্পাদক শফিকুর রহমান মিঠু, জাসাস মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক স্বপন ফকির, স্বেচ্ছাসেবক দল মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক মহসীন সিদ্দিকী রনী, শ্রমিক দলের মহানগর উত্তরের সদস্য সচিব কামরুজ্জামান কামরুল, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক লায়ন ফরিদ, ছাত্রদল ঢাকা মহানগর পশ্চিমের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, সাধারণ সম্পাদক জুয়েল হাসান রাজ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।