জয়পুরহাট সদর উপজেলার কয়তাহার গ্রামে এক ব্যতিক্রমী বিয়ের আয়োজন সম্পন্ন হয়েছে। রোববার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুরে জাকারিয়া নামের এক যুবক তার প্রয়াত বড় মায়ের ইচ্ছা পূরণে হাতির পিঠে চড়ে বিয়ে করেন। এ ব্যতিক্রমী আয়োজনে আশপাশের শত শত মানুষ ভিড় জমায়।
জাকারিয়া পাঁচবিবি উপজেলার তেলিহার গ্রামের বাসিন্দা নেজাম উদ্দিনের ছেলে। তিনি জানান, তার বড় মা জীবদ্দশায় ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন, পরিবারের কোনো ছেলে সন্তান হলে যেন সে হাতির পিঠে চড়ে বিয়ে করেন। সেই ইচ্ছাকে বাস্তবায়ন করতেই জাকারিয়া বিশেষভাবে হাতি ভাড়া করে এই আয়োজন করেন।
জাকারিয়া বলেন, "হাতি ভাড়া পাওয়া বেশ কঠিন ছিল। তবে অনেক খোঁজাখুঁজি করে একদিনের জন্য ২০ হাজার টাকায় হাতি ভাড়া করেছি। এই আয়োজন সবাই উপভোগ করেছেন, বিশেষত পরিবার ও এলাকাবাসী।"
জাকারিয়ার চাচাতো ভাই বুলু মিয়া বলেন, "জাকারিয়াদের পরিবারে ছেলে সন্তান না থাকায় তার বড় মা বিশেষ এই ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। সেই ইচ্ছার সম্মান জানিয়ে আমরা সবাই বরযাত্রী হয়ে এসেছি। এমন আয়োজন করতে পেরে আমরা আনন্দিত।"
এ আয়োজন এলাকার মানুষের মধ্যে ব্যাপক কৌতূহলের জন্ম দেয়। রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে মানুষজন হাতির পিঠে বরের এই শোভাযাত্রা উপভোগ করেন।
জাকারিয়া পাঁচবিবি উপজেলার তেলিহার গ্রামের বাসিন্দা নেজাম উদ্দিনের ছেলে। তিনি জানান, তার বড় মা জীবদ্দশায় ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন, পরিবারের কোনো ছেলে সন্তান হলে যেন সে হাতির পিঠে চড়ে বিয়ে করেন। সেই ইচ্ছাকে বাস্তবায়ন করতেই জাকারিয়া বিশেষভাবে হাতি ভাড়া করে এই আয়োজন করেন।
জাকারিয়া বলেন, "হাতি ভাড়া পাওয়া বেশ কঠিন ছিল। তবে অনেক খোঁজাখুঁজি করে একদিনের জন্য ২০ হাজার টাকায় হাতি ভাড়া করেছি। এই আয়োজন সবাই উপভোগ করেছেন, বিশেষত পরিবার ও এলাকাবাসী।"
জাকারিয়ার চাচাতো ভাই বুলু মিয়া বলেন, "জাকারিয়াদের পরিবারে ছেলে সন্তান না থাকায় তার বড় মা বিশেষ এই ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। সেই ইচ্ছার সম্মান জানিয়ে আমরা সবাই বরযাত্রী হয়ে এসেছি। এমন আয়োজন করতে পেরে আমরা আনন্দিত।"
এ আয়োজন এলাকার মানুষের মধ্যে ব্যাপক কৌতূহলের জন্ম দেয়। রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে মানুষজন হাতির পিঠে বরের এই শোভাযাত্রা উপভোগ করেন।