বিশ্ব রাজনীতিতে চলমান উত্তাল পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে একের পর এক স্বৈরশাসকের পতন ঘটছে। গত ৫ আগস্ট তীব্র গণআন্দোলনের মুখে বাংলাদেশের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করতে বাধ্য হন এবং দেশত্যাগ করেন। একই বছর, ডিসেম্বরের ৮ তারিখে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদ বিদ্রোহীদের সশস্ত্র চাপে দেশ ছাড়েন, যা তার দুই দশকের ক্ষমতার সমাপ্তি ঘটায়।
এই ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নতুন আলোচনার জন্ম দিয়েছে—হাসিনা গেলেন, আসাদ গেলেন, তবে এরপর কার পালা?
বর্তমানে বেশ কিছু দেশে ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত শাসনব্যবস্থা চলছে। এসব জায়গায় জনগণের মত প্রকাশের অধিকার সীমিত, এবং ক্ষমতার মসনদে একক শাসকদের আধিপত্য। এই দেশগুলোতে আগামীতে গণআন্দোলন বা রাজনৈতিক অস্থিরতার মাধ্যমে শাসন পরিবর্তনের সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।
স্বৈরতান্ত্রিক শাসনে থাকা দেশগুলোর চিত্র:
উত্তর কোরিয়া:
কিম জং উনের কঠোর শাসনব্যবস্থা জনগণের স্বাধীনতা একেবারেই খর্ব করেছে। বিরোধীদের দমন ও শাসক পরিবারের একচ্ছত্র আধিপত্য দেশটিকে বিশ্বের অন্যতম স্বৈরতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিণত করেছে।
চীন:
চীনা কমিউনিস্ট পার্টির নেতৃত্বে শি জিনপিং তার ক্ষমতা সংহত করেছেন। যদিও চীন নিজেকে সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে দাবি করে, তবে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের ওপর নিয়ন্ত্রণ এটিকে স্বৈরাচারী বলে পরিচিত করেছে।
বেলারুশ:
আলেক্সান্দার লুকাশেঙ্কোর দীর্ঘমেয়াদী শাসন ও নির্বাচনী কারচুপি জনগণের মধ্যে অসন্তোষের জন্ম দিয়েছে।
ভেনেজুয়েলা:
নিকোলাস মাদুরোর শাসন বিরোধী দল ও স্বাধীন সংবাদমাধ্যমের ওপর কঠোর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছে।
রাশিয়া:
ভ্লাদিমির পুতিনের শাসনকাল জুড়ে বিরোধীদের দমন ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ উঠে আসছে।
মিয়ানমার:
সামরিক অভ্যুত্থানের পর দেশটি কার্যত সামরিক জান্তার নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
ইরান:
ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানে আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির কেন্দ্রীভূত ক্ষমতা রাজনৈতিক ও সামাজিক স্বাধীনতার পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
কম্বোডিয়া:
হুন সেনের কয়েক দশকের শাসন শেষে তার ছেলে হুন মানেত ক্ষমতায় আসলেও রাজনৈতিক সংকট অব্যাহত রয়েছে।
এছাড়াও তাজিকিস্তান, ইরিত্রিয়া, তুর্কমেনিস্তান, কিউবা, সৌদি আরবসহ আরও বেশ কয়েকটি দেশে স্বৈরতান্ত্রিক শাসনের পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
এই ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নতুন আলোচনার জন্ম দিয়েছে—হাসিনা গেলেন, আসাদ গেলেন, তবে এরপর কার পালা?
বর্তমানে বেশ কিছু দেশে ক্ষমতা কেন্দ্রীভূত শাসনব্যবস্থা চলছে। এসব জায়গায় জনগণের মত প্রকাশের অধিকার সীমিত, এবং ক্ষমতার মসনদে একক শাসকদের আধিপত্য। এই দেশগুলোতে আগামীতে গণআন্দোলন বা রাজনৈতিক অস্থিরতার মাধ্যমে শাসন পরিবর্তনের সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না।
স্বৈরতান্ত্রিক শাসনে থাকা দেশগুলোর চিত্র:
উত্তর কোরিয়া:
কিম জং উনের কঠোর শাসনব্যবস্থা জনগণের স্বাধীনতা একেবারেই খর্ব করেছে। বিরোধীদের দমন ও শাসক পরিবারের একচ্ছত্র আধিপত্য দেশটিকে বিশ্বের অন্যতম স্বৈরতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিণত করেছে।
চীন:
চীনা কমিউনিস্ট পার্টির নেতৃত্বে শি জিনপিং তার ক্ষমতা সংহত করেছেন। যদিও চীন নিজেকে সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে দাবি করে, তবে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের ওপর নিয়ন্ত্রণ এটিকে স্বৈরাচারী বলে পরিচিত করেছে।
বেলারুশ:
আলেক্সান্দার লুকাশেঙ্কোর দীর্ঘমেয়াদী শাসন ও নির্বাচনী কারচুপি জনগণের মধ্যে অসন্তোষের জন্ম দিয়েছে।
ভেনেজুয়েলা:
নিকোলাস মাদুরোর শাসন বিরোধী দল ও স্বাধীন সংবাদমাধ্যমের ওপর কঠোর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছে।
রাশিয়া:
ভ্লাদিমির পুতিনের শাসনকাল জুড়ে বিরোধীদের দমন ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ উঠে আসছে।
মিয়ানমার:
সামরিক অভ্যুত্থানের পর দেশটি কার্যত সামরিক জান্তার নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
ইরান:
ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানে আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির কেন্দ্রীভূত ক্ষমতা রাজনৈতিক ও সামাজিক স্বাধীনতার পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
কম্বোডিয়া:
হুন সেনের কয়েক দশকের শাসন শেষে তার ছেলে হুন মানেত ক্ষমতায় আসলেও রাজনৈতিক সংকট অব্যাহত রয়েছে।
এছাড়াও তাজিকিস্তান, ইরিত্রিয়া, তুর্কমেনিস্তান, কিউবা, সৌদি আরবসহ আরও বেশ কয়েকটি দেশে স্বৈরতান্ত্রিক শাসনের পরিস্থিতি বিরাজ করছে।