বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনের অভিযোগ নিয়ে ভারতজুড়ে চলছে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা। গণমাধ্যম থেকে শুরু করে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠন এই বিষয়ে সরব। এরই মধ্যে সীমান্ত বাণিজ্য প্রায় স্থবির হয়ে পড়েছে, যার প্রভাব পড়ছে দুই দেশের সম্পর্কের ওপর।
সম্প্রতি পশ্চিমবঙ্গে বিভিন্ন সংগঠন ও রাজনৈতিক দল চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের মুক্তির দাবিতে আন্দোলন শুরু করেছে। রাজ্যের বিরোধী দল বিজেপি দাবি করেছে, বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর কথিত নির্যাতন বন্ধ না হলে সীমান্তে আমদানি-রপ্তানি পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হবে। তবে এই দাবির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে রাজ্যের ক্ষমতাসীন দল তৃণমূল কংগ্রেস।
বনগাঁ পেট্রাপোল স্থলবন্দরের এক কর্মকর্তা কার্তিক চক্রবর্তী জানান, বাণিজ্য বন্ধ হলে কেবল বাংলাদেশ নয়, ভারতও আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়বে। তিনি বলেন, “আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলে সীমান্তসংলগ্ন এলাকায় বসবাসরত লক্ষাধিক মানুষের জীবিকা ঝুঁকির মুখে পড়বে। এতে সরাসরি যুক্ত পরিবহন ও ট্রেডিং সেক্টরেও প্রভাব পড়বে।”
তিনি আরও বলেন, “বড় বড় কোম্পানিগুলো ইতোমধ্যে রপ্তানি কমিয়ে দিয়েছে। আগে যেখানে হাজার টন পণ্য রপ্তানি হতো, এখন সেখানে মাত্র ৫০ টন পণ্য পাঠানো হচ্ছে। বিষয়টি দ্রুত সমাধান হওয়া উচিত।”
কার্তিক চক্রবর্তী মনে করেন, বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক উন্নত করা জরুরি। দুই দেশের যৌথ উদ্যোগে কীভাবে বাণিজ্য আরও বাড়ানো যায়, সেই বিষয়ে পরিকল্পনা নেওয়া প্রয়োজন।
সম্প্রতি পশ্চিমবঙ্গে বিভিন্ন সংগঠন ও রাজনৈতিক দল চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের মুক্তির দাবিতে আন্দোলন শুরু করেছে। রাজ্যের বিরোধী দল বিজেপি দাবি করেছে, বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর কথিত নির্যাতন বন্ধ না হলে সীমান্তে আমদানি-রপ্তানি পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হবে। তবে এই দাবির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে রাজ্যের ক্ষমতাসীন দল তৃণমূল কংগ্রেস।
বনগাঁ পেট্রাপোল স্থলবন্দরের এক কর্মকর্তা কার্তিক চক্রবর্তী জানান, বাণিজ্য বন্ধ হলে কেবল বাংলাদেশ নয়, ভারতও আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়বে। তিনি বলেন, “আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলে সীমান্তসংলগ্ন এলাকায় বসবাসরত লক্ষাধিক মানুষের জীবিকা ঝুঁকির মুখে পড়বে। এতে সরাসরি যুক্ত পরিবহন ও ট্রেডিং সেক্টরেও প্রভাব পড়বে।”
তিনি আরও বলেন, “বড় বড় কোম্পানিগুলো ইতোমধ্যে রপ্তানি কমিয়ে দিয়েছে। আগে যেখানে হাজার টন পণ্য রপ্তানি হতো, এখন সেখানে মাত্র ৫০ টন পণ্য পাঠানো হচ্ছে। বিষয়টি দ্রুত সমাধান হওয়া উচিত।”
কার্তিক চক্রবর্তী মনে করেন, বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক উন্নত করা জরুরি। দুই দেশের যৌথ উদ্যোগে কীভাবে বাণিজ্য আরও বাড়ানো যায়, সেই বিষয়ে পরিকল্পনা নেওয়া প্রয়োজন।