গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন এবং কালিয়াকৈর উপজেলাকে পৃথক করেছে তুরাগ নদ। এই নদের ওপর ২০১৮ সালে প্রায় ৪ কোটি ২৬ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয়েছিল ১৪০ মিটার দীর্ঘ একটি সেতু। তবে ছয় বছর পেরিয়ে গেলেও সেতুর সংযোগ সড়ক নির্মাণ না হওয়ায় আশপাশের ১০ গ্রামের মানুষ চরম ভোগান্তিতে পড়েছে।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে সেতু নির্মাণ শুরু করে এবং ২০১৮ সালের জুলাই মাসে এটি সম্পন্ন করে। উদ্বোধনের পরও সংযোগ সড়ক না থাকায় সেতুটি কার্যত অকেজো অবস্থায় পড়ে আছে। সেতুর এক পাশ দিয়ে চলাচলের জন্য স্থানীয়রা নিজ উদ্যোগে ভারি বস্তা ফেলে অস্থায়ী রাস্তা বানিয়েছে। কিন্তু এই রাস্তা দিয়ে হাঁটা খুবই কষ্টসাধ্য এবং বিপজ্জনক। যানবাহনের কোনো সুবিধা না থাকায় স্থানীয়রা পায়ে হেঁটে চলাচল করতে বাধ্য হচ্ছেন।
সাকাশ্বর গ্রামের বাসিন্দা আকরাম হোসেন জানান, "সেতুটি নির্মাণের সময় আমরা খুব খুশি হয়েছিলাম। কিন্তু এখন সেটি আমাদের জন্য যন্ত্রণার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সংযোগ সড়ক না থাকায় কৃষিকাজ থেকে শুরু করে দৈনন্দিন যাতায়াতে চরম অসুবিধা হচ্ছে।"
গৃহবধূ আসমা আক্তার বলেন, "স্কুলপড়ুয়া মেয়েদের জন্য যাতায়াত খুব ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। বেশ কয়েকবার সংযোগ সড়ক নির্মাণের কথা শুনেছি, কিন্তু কাজ আর শুরু হয়নি।"
গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের জোন-৫–এর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী এ. কে. এম. হারুনুর রশীদ জানিয়েছেন, "সংযোগ সড়কের জন্য নতুন প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে দরপত্র আহ্বান করে কাজ শুরু করা হবে।"
সাবেক কাউন্সিলর দেলোয়ার হোসেন বলেন, "সংযোগ সড়কের জন্য একবার দরপত্র আহ্বান করা হয়েছিল। কিন্তু জমি অধিগ্রহণ সংক্রান্ত সমস্যার কারণে কাজ বন্ধ হয়ে যায়। পরে মেয়াদোত্তীর্ণ মেয়রের কারণে নতুন কোনো উদ্যোগ নেওয়া সম্ভব হয়নি।"
সংযোগ সড়ক না থাকায় সেতুটি এখন দুর্ভোগের প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। আগে যেখানে নৌকায় নদী পারাপার হতো, সেতু তৈরি হওয়ার পর তা বন্ধ হয়ে গেছে। অথচ সেতুতে ওঠার কোনো সহজ পথ না থাকায় মানুষকে চরম ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে সেতু নির্মাণ শুরু করে এবং ২০১৮ সালের জুলাই মাসে এটি সম্পন্ন করে। উদ্বোধনের পরও সংযোগ সড়ক না থাকায় সেতুটি কার্যত অকেজো অবস্থায় পড়ে আছে। সেতুর এক পাশ দিয়ে চলাচলের জন্য স্থানীয়রা নিজ উদ্যোগে ভারি বস্তা ফেলে অস্থায়ী রাস্তা বানিয়েছে। কিন্তু এই রাস্তা দিয়ে হাঁটা খুবই কষ্টসাধ্য এবং বিপজ্জনক। যানবাহনের কোনো সুবিধা না থাকায় স্থানীয়রা পায়ে হেঁটে চলাচল করতে বাধ্য হচ্ছেন।
সাকাশ্বর গ্রামের বাসিন্দা আকরাম হোসেন জানান, "সেতুটি নির্মাণের সময় আমরা খুব খুশি হয়েছিলাম। কিন্তু এখন সেটি আমাদের জন্য যন্ত্রণার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সংযোগ সড়ক না থাকায় কৃষিকাজ থেকে শুরু করে দৈনন্দিন যাতায়াতে চরম অসুবিধা হচ্ছে।"
গৃহবধূ আসমা আক্তার বলেন, "স্কুলপড়ুয়া মেয়েদের জন্য যাতায়াত খুব ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে। বেশ কয়েকবার সংযোগ সড়ক নির্মাণের কথা শুনেছি, কিন্তু কাজ আর শুরু হয়নি।"
গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের জোন-৫–এর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী এ. কে. এম. হারুনুর রশীদ জানিয়েছেন, "সংযোগ সড়কের জন্য নতুন প্রকল্প তৈরি করা হয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে দরপত্র আহ্বান করে কাজ শুরু করা হবে।"
সাবেক কাউন্সিলর দেলোয়ার হোসেন বলেন, "সংযোগ সড়কের জন্য একবার দরপত্র আহ্বান করা হয়েছিল। কিন্তু জমি অধিগ্রহণ সংক্রান্ত সমস্যার কারণে কাজ বন্ধ হয়ে যায়। পরে মেয়াদোত্তীর্ণ মেয়রের কারণে নতুন কোনো উদ্যোগ নেওয়া সম্ভব হয়নি।"
সংযোগ সড়ক না থাকায় সেতুটি এখন দুর্ভোগের প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। আগে যেখানে নৌকায় নদী পারাপার হতো, সেতু তৈরি হওয়ার পর তা বন্ধ হয়ে গেছে। অথচ সেতুতে ওঠার কোনো সহজ পথ না থাকায় মানুষকে চরম ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে।