ইসরাইলের অবৈধ বসতিগুলো এবং দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়ে ৬০ জনেরও বেশি ব্রিটিশ এমপি দেশটির পররাষ্ট্র বিষয়ক মন্ত্রী ডেভিড ল্যামিকে একটি চিঠি প্রেরণ করেছেন। এতে তারা ইসরাইলের অবৈধ বসতিগুলোর সঙ্গে সকল প্রকার বাণিজ্য নিষিদ্ধ করা এবং দেশটির সঙ্গে বিদ্যমান বাণিজ্য চুক্তিগুলো পুনর্মূল্যায়ন করার আহ্বান জানিয়েছেন।
এই চিঠি পাঠানোর উদ্যোগ নেন ব্রিটিশ এমপি রিচার্ড বারগন ও ইমরান হুসাইন। এতে স্বাক্ষর করেছেন লেবার পার্টির প্রাক্তন নেতা জেরেমি করবিন, গ্রিন পার্টির সহ-নেতা কার্লা ডেনিয়ারসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সংসদ সদস্যরা।
চিঠিতে তারা আন্তর্জাতিক আদালতের (আইসিজে) ২০২৩ সালের একটি মতামতের উল্লেখ করেন, যেখানে বলা হয়, ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরাইলের দখল অবৈধ এবং এটি বন্ধ করা অত্যন্ত জরুরি। তারা যুক্তরাজ্যের প্রতি আহ্বান জানান যেন তারা আন্তর্জাতিক আইন অনুসারে ইসরাইলের এই কার্যকলাপকে কোনোভাবে বৈধতা বা সমর্থন না দেয়।
চিঠিতে ব্রিটিশ সরকারের কাছে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দাবি জানানো হয়:
এই চিঠি পাঠানোর উদ্যোগ নেন ব্রিটিশ এমপি রিচার্ড বারগন ও ইমরান হুসাইন। এতে স্বাক্ষর করেছেন লেবার পার্টির প্রাক্তন নেতা জেরেমি করবিন, গ্রিন পার্টির সহ-নেতা কার্লা ডেনিয়ারসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সংসদ সদস্যরা।
চিঠিতে তারা আন্তর্জাতিক আদালতের (আইসিজে) ২০২৩ সালের একটি মতামতের উল্লেখ করেন, যেখানে বলা হয়, ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরাইলের দখল অবৈধ এবং এটি বন্ধ করা অত্যন্ত জরুরি। তারা যুক্তরাজ্যের প্রতি আহ্বান জানান যেন তারা আন্তর্জাতিক আইন অনুসারে ইসরাইলের এই কার্যকলাপকে কোনোভাবে বৈধতা বা সমর্থন না দেয়।
চিঠিতে ব্রিটিশ সরকারের কাছে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দাবি জানানো হয়:
অবৈধ বসতিগুলোর সঙ্গে বাণিজ্য নিষিদ্ধ করা।
ইসরাইলের সঙ্গে বিদ্যমান বাণিজ্যিক সম্পর্ক পুনর্মূল্যায়ন।
ইসরাইলে অস্ত্র রপ্তানি স্থগিত করা।
ইসরাইলের সঙ্গে বিদ্যমান বাণিজ্যিক সম্পর্ক পুনর্মূল্যায়ন।
ইসরাইলে অস্ত্র রপ্তানি স্থগিত করা।
এমপি রিচার্ড বারগন বলেন, "আমরা ইসরাইলকে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের সুযোগ দিতে পারি না। নিষেধাজ্ঞা আরোপের মাধ্যমে একটি কঠোর বার্তা প্রেরণ করতে হবে যে যুদ্ধাপরাধ ও আইন লঙ্ঘনের পরিণতি রয়েছে।"
এদিকে এমপি ইমরান হুসাইন উল্লেখ করেন, "ইসরাইলের যুদ্ধাপরাধ ও দখলদারিত্ব বন্ধে এই নিষেধাজ্ঞা অত্যন্ত জরুরি। আমাদের আন্তর্জাতিক আইন রক্ষায় উদ্যোগী হতে হবে।"