গ্রামপুলিশকে মারধরের অভিযোগে গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার তিন শীর্ষ বিএনপি নেতার দলীয় দায়িত্ব সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়েছে।
শুক্রবার উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মো. ছামছুল হাসান ছামছুল ও সদস্যসচিব মো. আব্দুস সালাম মিয়ার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, কামারপাড়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি শাহ মো. শওকত আলী মানিক, সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম সোনা এবং সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুল ইসলাম জাহাঙ্গীরের পদ স্থগিত করা হয়েছে।
উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব আব্দুস সালাম মিয়া জানান, অভিযোগের প্রাথমিক তদন্তে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে পূর্ণাঙ্গ তদন্ত শেষে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানানো হবে।
এ বিষয়ে জানতে কামারপাড়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তাদের মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
অভিযোগ রয়েছে, বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে বিএনপি নেতা শাহ মো. শওকত আলী মানিক মিয়ার স্ত্রী নিলুফা ইয়াসমিন তার জন্মনিবন্ধনের জন্য ইউনিয়ন পরিষদে যান। সেখানে তাকে দুপুরে আসার পরামর্শ দিলে তিনি বিরক্ত হয়ে ফিরে যান।
পরে তিনি কামারপাড়া ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম সোনাসহ ২০-২৫ জনকে নিয়ে ইউনিয়ন পরিষদে ফেরেন এবং সেখানে উপস্থিত কর্মচারীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন। একপর্যায়ে তাদের উপর শারীরিকভাবে চড়াও হন।
কর্তব্যরত গ্রামপুলিশ বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে আব্দুল গণি আকন্দ নামের একজন গ্রামপুলিশকে মারধর করা হয়। এতে তার নাক ফেটে গিয়ে গুরুতর আহত হন। বর্তমানে তিনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন।
ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এ আর এম মাহফুজার রহমান জানান, তিনি ঘটনাস্থলে ছিলেন না। খবর পেয়ে দ্রুত বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবহিত করেন।
সাদুল্লাপুর থানার ওসি মো. তাজউদ্দিন খন্দকার জানিয়েছেন, এ ঘটনায় একটি লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেছে। তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শুক্রবার উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মো. ছামছুল হাসান ছামছুল ও সদস্যসচিব মো. আব্দুস সালাম মিয়ার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, কামারপাড়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি শাহ মো. শওকত আলী মানিক, সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম সোনা এবং সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুল ইসলাম জাহাঙ্গীরের পদ স্থগিত করা হয়েছে।
উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব আব্দুস সালাম মিয়া জানান, অভিযোগের প্রাথমিক তদন্তে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে পূর্ণাঙ্গ তদন্ত শেষে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানানো হবে।
এ বিষয়ে জানতে কামারপাড়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তাদের মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
অভিযোগ রয়েছে, বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে বিএনপি নেতা শাহ মো. শওকত আলী মানিক মিয়ার স্ত্রী নিলুফা ইয়াসমিন তার জন্মনিবন্ধনের জন্য ইউনিয়ন পরিষদে যান। সেখানে তাকে দুপুরে আসার পরামর্শ দিলে তিনি বিরক্ত হয়ে ফিরে যান।
পরে তিনি কামারপাড়া ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম সোনাসহ ২০-২৫ জনকে নিয়ে ইউনিয়ন পরিষদে ফেরেন এবং সেখানে উপস্থিত কর্মচারীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন। একপর্যায়ে তাদের উপর শারীরিকভাবে চড়াও হন।
কর্তব্যরত গ্রামপুলিশ বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে আব্দুল গণি আকন্দ নামের একজন গ্রামপুলিশকে মারধর করা হয়। এতে তার নাক ফেটে গিয়ে গুরুতর আহত হন। বর্তমানে তিনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন।
ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এ আর এম মাহফুজার রহমান জানান, তিনি ঘটনাস্থলে ছিলেন না। খবর পেয়ে দ্রুত বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবহিত করেন।
সাদুল্লাপুর থানার ওসি মো. তাজউদ্দিন খন্দকার জানিয়েছেন, এ ঘটনায় একটি লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেছে। তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।