বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের প্রতি সমর্থন জানিয়ে বিক্ষোভে অংশ নেওয়ার কারণে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আটক হওয়া আরও ৭৫ বাংলাদেশি মুক্তি পেয়েছেন। শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টার ব্যক্তিগত সহকারী মো. সারওয়ার আলম।
সারওয়ার আলম জানান, বর্তমানে এ ইস্যুতে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আর কোনো বাংলাদেশি আটক নেই। এর আগে, জুলাই-আগস্ট ২০২৪-এ ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নিপীড়নের প্রতিবাদে আমিরাতে হওয়া মিছিলে অংশ নেওয়ায় আটক হওয়া আরও ৭৫ প্রবাসীকে ক্ষমা করে দিয়েছে দেশটির সরকার।
এক ফেসবুক পোস্টে সারওয়ার আলম বলেন, এ ঘটনায় এ পর্যন্ত মোট ১৮৮ জন বাংলাদেশি মুক্তি পেয়েছেন। এর আগে, ৩ সেপ্টেম্বর এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানিয়েছিলেন, ২৮ আগস্ট প্রধান উপদেষ্টা সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেন। সেখানে প্রবাসীদের শাস্তি মওকুফের বিষয়টি গুরুত্ব পায়।
প্রসঙ্গত, কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে আমিরাতে বিক্ষোভে অংশ নেওয়ার কারণে ৫৭ বাংলাদেশিকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছিল দেশটির আদালত। তাদের মধ্যে কয়েকজনকে দীর্ঘমেয়াদী শাস্তি দেওয়া হয়েছিল।
সারওয়ার আলম জানান, বর্তমানে এ ইস্যুতে সংযুক্ত আরব আমিরাতে আর কোনো বাংলাদেশি আটক নেই। এর আগে, জুলাই-আগস্ট ২০২৪-এ ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নিপীড়নের প্রতিবাদে আমিরাতে হওয়া মিছিলে অংশ নেওয়ায় আটক হওয়া আরও ৭৫ প্রবাসীকে ক্ষমা করে দিয়েছে দেশটির সরকার।
এক ফেসবুক পোস্টে সারওয়ার আলম বলেন, এ ঘটনায় এ পর্যন্ত মোট ১৮৮ জন বাংলাদেশি মুক্তি পেয়েছেন। এর আগে, ৩ সেপ্টেম্বর এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানিয়েছিলেন, ২৮ আগস্ট প্রধান উপদেষ্টা সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেন। সেখানে প্রবাসীদের শাস্তি মওকুফের বিষয়টি গুরুত্ব পায়।
প্রসঙ্গত, কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে আমিরাতে বিক্ষোভে অংশ নেওয়ার কারণে ৫৭ বাংলাদেশিকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছিল দেশটির আদালত। তাদের মধ্যে কয়েকজনকে দীর্ঘমেয়াদী শাস্তি দেওয়া হয়েছিল।