সাভারের আমিনবাজারে ঋণের বিরোধের জেরে মুক্তার (৩৪) নামের এক ব্যক্তিকে ছুরিকাঘাতে হত্যার অভিযোগে রনি প্রামাণিককে (২৩) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ঘটনায় ব্যবহৃত একটি পুরোনো স্টিলের কাঁচি উদ্ধার করা হয়েছে।
বুধবার (২৭ নভেম্বর) সকালে সাভার মডেল থানায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. শাহীনুর কবির এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, গত ৮ নভেম্বর রাত সাড়ে ৯টার দিকে বড়দেশী পশ্চিমপাড়ার একটি ফাঁকা জায়গায় মুক্তারকে কাঁচি দিয়ে আঘাত করা হয়। নিহত মুক্তারের বাড়ি কুমিল্লার মুরাদনগরের ভিটি পাঁচ পুকুরিয়া গ্রামে। তিনি আমিনবাজারে বসবাস করতেন এবং পেশায় ছিলেন পরিবহন হেলপার।
ঘাতক রনি প্রামাণিক পাবনার বেড়া থানার বাসিন্দা। তারা একই এলাকায় থাকতেন এবং বন্ধুত্বের সম্পর্ক ছিল। ধার করা টাকা ফেরত না দেওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে রনি মুক্তারকে কাঁচি দিয়ে আঘাত করে হত্যা করেন।
এ ঘটনায় মুক্তারের স্ত্রী শাহানাজ একটি মামলা দায়ের করেন। সাভার মডেল থানার ওসি মো. জুয়েল মিঞার নেতৃত্বে এসআই মো. ফয়সাল আলমের একটি বিশেষ টিম তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে পাবনার আমিনপুর থানার চা দোকানের সামনে থেকে রনিকে গ্রেপ্তার করে।
জিজ্ঞাসাবাদে রনি হত্যার বিষয়টি স্বীকার করেন। তাকে জেলহাজতে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।
বুধবার (২৭ নভেম্বর) সকালে সাভার মডেল থানায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. শাহীনুর কবির এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, গত ৮ নভেম্বর রাত সাড়ে ৯টার দিকে বড়দেশী পশ্চিমপাড়ার একটি ফাঁকা জায়গায় মুক্তারকে কাঁচি দিয়ে আঘাত করা হয়। নিহত মুক্তারের বাড়ি কুমিল্লার মুরাদনগরের ভিটি পাঁচ পুকুরিয়া গ্রামে। তিনি আমিনবাজারে বসবাস করতেন এবং পেশায় ছিলেন পরিবহন হেলপার।
ঘাতক রনি প্রামাণিক পাবনার বেড়া থানার বাসিন্দা। তারা একই এলাকায় থাকতেন এবং বন্ধুত্বের সম্পর্ক ছিল। ধার করা টাকা ফেরত না দেওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে রনি মুক্তারকে কাঁচি দিয়ে আঘাত করে হত্যা করেন।
এ ঘটনায় মুক্তারের স্ত্রী শাহানাজ একটি মামলা দায়ের করেন। সাভার মডেল থানার ওসি মো. জুয়েল মিঞার নেতৃত্বে এসআই মো. ফয়সাল আলমের একটি বিশেষ টিম তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে পাবনার আমিনপুর থানার চা দোকানের সামনে থেকে রনিকে গ্রেপ্তার করে।
জিজ্ঞাসাবাদে রনি হত্যার বিষয়টি স্বীকার করেন। তাকে জেলহাজতে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।