আন্তর্জাতিক সংগঠন ইসকনকে বাংলাদেশে নিষিদ্ধ ঘোষণা এবং অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম হত্যার বিচার দাবি করে সুপ্রিম কোর্টের একদল আইনজীবী সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরে একটি লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েছেন।
বুধবার (২৭ নভেম্বর) এই নোটিশটি ১০ আইনজীবীর পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট আল মামুন রাসেল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইন মন্ত্রণালয় এবং পুলিশের মহাপরিদর্শকের কাছে পাঠান।
লিগ্যাল নোটিশে সই করা আইনজীবীরা হলেন মফিজুর রহমান মোস্তাফিজ, নিজাম উদ্দিন, আব্দুল হান্নান ভূঞাঁ হৃদয়, তৌহিদুল ইসলাম শান্ত, আতিকুল ইসলাম, মাসুম বিল্লাহ, রাসেল মাহমুদ, আব্দুল্লাহ আল মামুন, মাহফুজুর রহমান এবং আল মোমেন।
নোটিশে বলা হয়েছে, ইসকন দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশে উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছে। তাদের মূল লক্ষ্য হলো সাম্প্রদায়িক অস্থিরতা সৃষ্টি করা। এছাড়া, ইসকনের বিরুদ্ধে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের উপর তাদের নিজস্ব মতবাদ চাপিয়ে দেওয়ার অভিযোগও আনা হয়েছে।
নোটিশে আরও উল্লেখ করা হয়, ইসকনের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯-এর অধীনে সন্ত্রাসী কার্যক্রম হিসেবে বিবেচিত। অতীতে এই সংগঠনটির মাধ্যমে বিভিন্ন সংঘর্ষ, মন্দির দখল, অস্ত্র মজুদ এবং সরকারি বাহিনীর উপর হামলার ঘটনা ঘটেছে।
২০০৯ সালের রশিক রায় জিউ মন্দিরে সংঘর্ষ, ২০১৮ সালে ঠাকুরগাঁওয়ের সংঘাত এবং ২০১৬ সালে সিলেটের ইসকন মন্দিরে অস্ত্রের ভিডিও ফাঁসের ঘটনা এই নোটিশে উল্লেখ করা হয়।
নোটিশে ইসকনকে অবিলম্বে নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি তাদের বিতর্কিত কার্যক্রম বন্ধের জন্য যথাযথ আইনি পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানানো হয়।
বুধবার (২৭ নভেম্বর) এই নোটিশটি ১০ আইনজীবীর পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট আল মামুন রাসেল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, আইন মন্ত্রণালয় এবং পুলিশের মহাপরিদর্শকের কাছে পাঠান।
লিগ্যাল নোটিশে সই করা আইনজীবীরা হলেন মফিজুর রহমান মোস্তাফিজ, নিজাম উদ্দিন, আব্দুল হান্নান ভূঞাঁ হৃদয়, তৌহিদুল ইসলাম শান্ত, আতিকুল ইসলাম, মাসুম বিল্লাহ, রাসেল মাহমুদ, আব্দুল্লাহ আল মামুন, মাহফুজুর রহমান এবং আল মোমেন।
নোটিশে বলা হয়েছে, ইসকন দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশে উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছে। তাদের মূল লক্ষ্য হলো সাম্প্রদায়িক অস্থিরতা সৃষ্টি করা। এছাড়া, ইসকনের বিরুদ্ধে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের উপর তাদের নিজস্ব মতবাদ চাপিয়ে দেওয়ার অভিযোগও আনা হয়েছে।
নোটিশে আরও উল্লেখ করা হয়, ইসকনের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯-এর অধীনে সন্ত্রাসী কার্যক্রম হিসেবে বিবেচিত। অতীতে এই সংগঠনটির মাধ্যমে বিভিন্ন সংঘর্ষ, মন্দির দখল, অস্ত্র মজুদ এবং সরকারি বাহিনীর উপর হামলার ঘটনা ঘটেছে।
২০০৯ সালের রশিক রায় জিউ মন্দিরে সংঘর্ষ, ২০১৮ সালে ঠাকুরগাঁওয়ের সংঘাত এবং ২০১৬ সালে সিলেটের ইসকন মন্দিরে অস্ত্রের ভিডিও ফাঁসের ঘটনা এই নোটিশে উল্লেখ করা হয়।
নোটিশে ইসকনকে অবিলম্বে নিষিদ্ধ করার পাশাপাশি তাদের বিতর্কিত কার্যক্রম বন্ধের জন্য যথাযথ আইনি পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানানো হয়।