ভৈরবে সাত মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী ও দুই শিশুসন্তানকে হত্যার পর স্বামীর আত্মহত্যার মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার ভৈরব পৌরসভার রাণীর বাজার এলাকার শাহী মসজিদের পেছনে একটি ভাড়া বাসায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহগুলো উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
নিহতরা হলেন জনি বিশ্বাস (৩২), তার স্ত্রী নিপা মল্লিক (২৬), ছেলে দ্রুব বিশ্বাস (৭) ও মেয়ে কথা বিশ্বাস (৫)। জনি স্থানীয় বাজারের একটি ওয়ার্কশপে কাজ করতেন।
প্রতিবেশী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, জনি ও তার পরিবার শাহী মসজিদের পেছনে ছয়তলা ভবনের একটি ফ্ল্যাটে সাবলেট থাকতেন। গত রোববার তিনি স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে নরসিংদীর আনারাবাজার নিজ গ্রামে যান। সেখান থেকে সোমবার সন্ধ্যায় ফিরে এসে ঘরের দরজা বন্ধ করে দেন।
মঙ্গলবার সকালে প্রতিবেশীরা ডাকাডাকি করলেও সাড়া না পেয়ে সন্দেহ হয়। দুপুর তিনটার দিকে স্থানীয়দের সহযোগিতায় দরজা ভেঙে দেখা যায়, ফ্ল্যাটের ভেতরে চারটি নিথর দেহ। জনি ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় ছিলেন।
জনির মা শিখা রাণী বিশ্বাস জানান, বিয়ের পর থেকেই জনি ও তার স্ত্রীর মধ্যে পারিবারিক কলহ চলছিল। তবে সন্তানদের মুখের দিকে তাকিয়ে তিনি সব সময় বিষয়টি চেপে যেতেন।
পুলিশের ধারণা, জনি প্রথমে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করেন। এরপর দুই শিশুকে বালিশ চাপা দিয়ে শ্বাসরোধ করে মেরে ফেলেন। পরে নিজে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলে আত্মহত্যা করেন।
ভৈরব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহীন বলেন, “ঘটনাস্থল থেকে মরদেহগুলো উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কিশোরগঞ্জ মর্গে পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে এটি পারিবারিক কলহজনিত ঘটনা বলে মনে হচ্ছে।”
নিহতরা হলেন জনি বিশ্বাস (৩২), তার স্ত্রী নিপা মল্লিক (২৬), ছেলে দ্রুব বিশ্বাস (৭) ও মেয়ে কথা বিশ্বাস (৫)। জনি স্থানীয় বাজারের একটি ওয়ার্কশপে কাজ করতেন।
প্রতিবেশী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, জনি ও তার পরিবার শাহী মসজিদের পেছনে ছয়তলা ভবনের একটি ফ্ল্যাটে সাবলেট থাকতেন। গত রোববার তিনি স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে নরসিংদীর আনারাবাজার নিজ গ্রামে যান। সেখান থেকে সোমবার সন্ধ্যায় ফিরে এসে ঘরের দরজা বন্ধ করে দেন।
মঙ্গলবার সকালে প্রতিবেশীরা ডাকাডাকি করলেও সাড়া না পেয়ে সন্দেহ হয়। দুপুর তিনটার দিকে স্থানীয়দের সহযোগিতায় দরজা ভেঙে দেখা যায়, ফ্ল্যাটের ভেতরে চারটি নিথর দেহ। জনি ফ্যানের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় ছিলেন।
জনির মা শিখা রাণী বিশ্বাস জানান, বিয়ের পর থেকেই জনি ও তার স্ত্রীর মধ্যে পারিবারিক কলহ চলছিল। তবে সন্তানদের মুখের দিকে তাকিয়ে তিনি সব সময় বিষয়টি চেপে যেতেন।
পুলিশের ধারণা, জনি প্রথমে স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করেন। এরপর দুই শিশুকে বালিশ চাপা দিয়ে শ্বাসরোধ করে মেরে ফেলেন। পরে নিজে ফ্যানের সঙ্গে ঝুলে আত্মহত্যা করেন।
ভৈরব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহীন বলেন, “ঘটনাস্থল থেকে মরদেহগুলো উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কিশোরগঞ্জ মর্গে পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে এটি পারিবারিক কলহজনিত ঘটনা বলে মনে হচ্ছে।”