বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিভ রহমান পার্থ বাংলাদেশে ইসলামিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব করেছেন। তাঁর মতে, মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ার মতো দেশগুলোর আদলে বাংলাদেশেও ইসলামিক আদালত নির্মাণ করা উচিত। তিনি বলেছেন, ইসলামিক আইন অনুসারে যারা সমস্যা সমাধান করতে চান, তাদের জন্য এই ধরনের আদালত একটি কার্যকর সমাধান হতে পারে। তিনি আরও বলেছেন, আধুনিকতার নামে আমাদের ধর্ম, সংস্কৃতি, ও ঐতিহ্যকে অবহেলা করা হচ্ছে, যা আমাদের মুলে ফিরে যাওয়ার সময় বলে মনে করেন তিনি।
গত ২৩ নভেম্বর রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত ‘স্বৈরতন্ত্র থেকে গণতন্ত্রের পথে: সংবিধান সংস্কার প্রস্তাব’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে তিনি এই মত প্রকাশ করেন।
এছাড়া, পার্থ বর্তমান সংবিধানকে সময়োপযোগী না হওয়া এবং এর মধ্যে পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তার কথাও উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, মহানবী মুহাম্মদ (সাঃ) সম্পর্কে কটূক্তি করলে শাস্তির বিধান সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। তার দাবি, বাংলাদেশের সংবিধানে ইসলাম ধর্মের রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে উল্লেখ থাকার পরও মহানবী (সাঃ) সম্পর্কে অশালীন মন্তব্যের জন্য শাস্তির ব্যবস্থা থাকা উচিত।
সংবিধান সংস্কারের বিষয়টি নিয়েও কথা বলেন পার্থ, তিনি বলেন, বর্তমান সংবিধান ব্যবস্থার ফলে দেশের সরকার ফ্যাসিস্ট হয়ে উঠছে। তাঁর মতে, নির্বাচিত সরকারই সংবিধান সংশোধনের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে পারে। এছাড়া, তিনি সংসদ সদস্যদের দায়িত্ব ও অধিকার স্পষ্টভাবে সংবিধানে উল্লেখ করারও পক্ষে।
তিনি আরও বলেন, “আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার জন্য সংবিধানে একটি বিধান থাকা উচিত”। জার্মানির উদাহরণ দিয়ে তিনি রাজনৈতিক পরিচয়ের ভিত্তিতে বৈষম্য নিরসনের ওপর গুরুত্ব দেন।
পার্থ এই সংস্কারের প্রয়োজনীয়তার কথা আরও দৃঢ়ভাবে তুলে ধরেন, এবং দাবি করেন যে জনগণের সরকারই কেবল সংবিধান সংশোধন করতে পারে।
গত ২৩ নভেম্বর রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত ‘স্বৈরতন্ত্র থেকে গণতন্ত্রের পথে: সংবিধান সংস্কার প্রস্তাব’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে তিনি এই মত প্রকাশ করেন।
এছাড়া, পার্থ বর্তমান সংবিধানকে সময়োপযোগী না হওয়া এবং এর মধ্যে পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তার কথাও উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, মহানবী মুহাম্মদ (সাঃ) সম্পর্কে কটূক্তি করলে শাস্তির বিধান সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। তার দাবি, বাংলাদেশের সংবিধানে ইসলাম ধর্মের রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে উল্লেখ থাকার পরও মহানবী (সাঃ) সম্পর্কে অশালীন মন্তব্যের জন্য শাস্তির ব্যবস্থা থাকা উচিত।
সংবিধান সংস্কারের বিষয়টি নিয়েও কথা বলেন পার্থ, তিনি বলেন, বর্তমান সংবিধান ব্যবস্থার ফলে দেশের সরকার ফ্যাসিস্ট হয়ে উঠছে। তাঁর মতে, নির্বাচিত সরকারই সংবিধান সংশোধনের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে পারে। এছাড়া, তিনি সংসদ সদস্যদের দায়িত্ব ও অধিকার স্পষ্টভাবে সংবিধানে উল্লেখ করারও পক্ষে।
তিনি আরও বলেন, “আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার জন্য সংবিধানে একটি বিধান থাকা উচিত”। জার্মানির উদাহরণ দিয়ে তিনি রাজনৈতিক পরিচয়ের ভিত্তিতে বৈষম্য নিরসনের ওপর গুরুত্ব দেন।
পার্থ এই সংস্কারের প্রয়োজনীয়তার কথা আরও দৃঢ়ভাবে তুলে ধরেন, এবং দাবি করেন যে জনগণের সরকারই কেবল সংবিধান সংশোধন করতে পারে।