জন্ম থেকেই দুই হাতে নেই বানু আক্তার। এই শারীরিক প্রতিবন্ধকতা তাকে একসময় সমাজের অবহেলা ও বঞ্চনার শিকার করে তোলে। এমনকি স্বামীও তাকে ছেড়ে চলে যান। একমাত্র সন্তানকে নিয়ে জীবনের কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েন তিনি।
তবুও বানু ভিক্ষাবৃত্তি বা পরনির্ভরশীল হওয়ার পথ বেছে নেননি। অদম্য ইচ্ছাশক্তি আর নিজের মেধাকে কাজে লাগিয়ে শুরু করেন কুটিরশিল্পের কাজ। তার উপার্জনে এখন চলছে সংসারের সকল ব্যয়ভার।
হাত না থাকলেও, পায়ের সাহায্যে তিনি করেন প্রতিদিনের সব কাজ। সেলাই মেশিন চালিয়ে পোশাক তৈরি, পুঁথি দিয়ে ব্যাগ ও খেলনা বানানো, এমনকি রান্নাসহ সব গৃহস্থালি কাজ তিনি দক্ষতার সঙ্গে করছেন। নিজের আয়ের একটি অংশ জমিয়ে একটি মুদি দোকানও গড়ে তুলেছেন।
বানু আক্তারের অধ্যবসায় ও আত্মবিশ্বাস সমাজের মানুষের মনে দাগ কেটেছে। গাজীপুরের কোনাবাড়ী হরিণাচালায় অনেক তরুণীকে তিনি কুটিরশিল্পের কাজ শিখিয়েছেন। তার সাফল্যে এলাকার মানুষ গর্বিত।
গাজীপুর সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. আনারুল করিম বানুর কাজের ভূয়সী প্রশংসা করে জানান, তার কুটিরশিল্পকে আরও প্রসারিত করতে প্রয়োজনীয় সহায়তা দেওয়া হবে।
বানু আক্তারের সংগ্রামী জীবন সবার জন্য একটি অসাধারণ দৃষ্টান্ত। তার অদম্য প্রচেষ্টা ও কর্মস্পৃহা নতুন প্রজন্মের জন্য উৎসাহের উৎস।
তবুও বানু ভিক্ষাবৃত্তি বা পরনির্ভরশীল হওয়ার পথ বেছে নেননি। অদম্য ইচ্ছাশক্তি আর নিজের মেধাকে কাজে লাগিয়ে শুরু করেন কুটিরশিল্পের কাজ। তার উপার্জনে এখন চলছে সংসারের সকল ব্যয়ভার।
হাত না থাকলেও, পায়ের সাহায্যে তিনি করেন প্রতিদিনের সব কাজ। সেলাই মেশিন চালিয়ে পোশাক তৈরি, পুঁথি দিয়ে ব্যাগ ও খেলনা বানানো, এমনকি রান্নাসহ সব গৃহস্থালি কাজ তিনি দক্ষতার সঙ্গে করছেন। নিজের আয়ের একটি অংশ জমিয়ে একটি মুদি দোকানও গড়ে তুলেছেন।
বানু আক্তারের অধ্যবসায় ও আত্মবিশ্বাস সমাজের মানুষের মনে দাগ কেটেছে। গাজীপুরের কোনাবাড়ী হরিণাচালায় অনেক তরুণীকে তিনি কুটিরশিল্পের কাজ শিখিয়েছেন। তার সাফল্যে এলাকার মানুষ গর্বিত।
গাজীপুর সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. আনারুল করিম বানুর কাজের ভূয়সী প্রশংসা করে জানান, তার কুটিরশিল্পকে আরও প্রসারিত করতে প্রয়োজনীয় সহায়তা দেওয়া হবে।
বানু আক্তারের সংগ্রামী জীবন সবার জন্য একটি অসাধারণ দৃষ্টান্ত। তার অদম্য প্রচেষ্টা ও কর্মস্পৃহা নতুন প্রজন্মের জন্য উৎসাহের উৎস।