বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে সেনাকুঞ্জে যাবেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া।
২০১৮ সালের পর এই প্রথম প্রকাশ্যে কোনো বিশেষ আয়োজনে অংশগ্রহণ করছেন তিনি। বিএনপি চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত সহকারী এ বি এম আব্দুস সাত্তার বুধবার (২০ নভেম্বর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জানা গেছে, এবারের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ থেকে বিশেষ আমন্ত্রণ পেয়েছেন বেগম খালেদা জিয়া।
বিকেল সাড়ে ৩টায় গুলশানের বাসা থেকে সেনাকুঞ্জের উদ্দেশে রওনা করবেন তিনি। উল্লেখযোগ্যভাবে, এ বছর লেফটেন্যান্ট জেনারেল পদমর্যাদার দুই কর্মকর্তা সস্ত্রীক এসে তাকে ব্যক্তিগতভাবে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
দলীয় সূত্র জানায়, বেগম খালেদা জিয়ার পাশাপাশি এবার তারেক রহমানকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। ২০০৯ সালের পর এটি প্রথমবারের মতো তারেক রহমানের জন্য এমন একটি আমন্ত্রণ। অনুষ্ঠানে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্য এবং অন্যান্য পদমর্যাদার নেতারা উপস্থিত থাকবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
এই বছর দলীয়ভাবে বিএনপির নেতাদের জন্য আমন্ত্রণের সংখ্যা আগের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি।
২০১৮ সালের পর এই প্রথম প্রকাশ্যে কোনো বিশেষ আয়োজনে অংশগ্রহণ করছেন তিনি। বিএনপি চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত সহকারী এ বি এম আব্দুস সাত্তার বুধবার (২০ নভেম্বর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জানা গেছে, এবারের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ থেকে বিশেষ আমন্ত্রণ পেয়েছেন বেগম খালেদা জিয়া।
বিকেল সাড়ে ৩টায় গুলশানের বাসা থেকে সেনাকুঞ্জের উদ্দেশে রওনা করবেন তিনি। উল্লেখযোগ্যভাবে, এ বছর লেফটেন্যান্ট জেনারেল পদমর্যাদার দুই কর্মকর্তা সস্ত্রীক এসে তাকে ব্যক্তিগতভাবে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
দলীয় সূত্র জানায়, বেগম খালেদা জিয়ার পাশাপাশি এবার তারেক রহমানকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। ২০০৯ সালের পর এটি প্রথমবারের মতো তারেক রহমানের জন্য এমন একটি আমন্ত্রণ। অনুষ্ঠানে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্য এবং অন্যান্য পদমর্যাদার নেতারা উপস্থিত থাকবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
এই বছর দলীয়ভাবে বিএনপির নেতাদের জন্য আমন্ত্রণের সংখ্যা আগের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি।