সৌদি আরব তাদের বিশ্বকাপ স্বপ্ন বাস্তবায়নে আরেকটি বড় পদক্ষেপ নিয়েছে। ২০৩৪ ফিফা বিশ্বকাপ আয়োজনের জন্য পরিকল্পিত কিং সালমান স্টেডিয়ামের নকশা প্রকাশ করে বিশ্ব ফুটবলে আলোড়ন তুলেছে দেশটি। এমন প্রযুক্তি-নির্ভর ও অত্যাধুনিক স্টেডিয়াম এর আগে ফুটবল দুনিয়া দেখেনি।
কোনো প্রতিযোগিতামূলক বিড ছাড়াই সৌদি আরব মধ্যপ্রাচ্যে ২০৩৪ ফিফা বিশ্বকাপ আয়োজনের দায়িত্ব পায়। তাদের নতুন স্টেডিয়ামের নকশা উন্মোচনের মাধ্যমে ফুটবলপ্রেমীদের জন্য তারা এক নতুন আকর্ষণ তৈরি করেছে।
বিশাল প্রকল্পটি ভিশন ২০৩০ পরিকল্পনার অধীনে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। কিং সালমান স্টেডিয়ামের ধারণ ক্ষমতা হবে ৯২ হাজার দর্শক। এর সঙ্গে যুক্ত থাকবে ইনডোর স্পোর্টস হল, অলিম্পিক মাপের সুইমিং পুল, অ্যাথলেটিক্স ট্র্যাক, এবং ফ্যান জোন। স্টেডিয়ামের ছাদে দর্শকদের জন্য থাকবে হাঁটার ব্যবস্থা। আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারে তাপমাত্রা ও দূষণ নিয়ন্ত্রণে বিশেষ ব্যবস্থা থাকবে।
সৌদি ফুটবল ফেডারেশনের প্রধান ইয়াসের আল মিশেহাল জানান, ‘আমরা ২০৩৪ বিশ্বকাপে সমগ্র বিশ্বের মানুষকে সৌদি আরবে স্বাগত জানাই। এখানে তারা আমাদের সংস্কৃতি, ঐতিহ্য এবং উন্নয়ন দেখার সুযোগ পাবে। এটি শুধু একটি খেলা নয়, বরং ইতিহাসের অংশ হওয়ার সুযোগ।’
বিশ্বকাপ আয়োজনকে ঘিরে সৌদি আরবের শহরগুলো আরও রঙিন হয়ে উঠবে। প্রতিটি দর্শনার্থী যেন সেরা অভিজ্ঞতা নিয়ে দেশে ফিরতে পারে, তার জন্য থাকবে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি। যাতায়াতের সুবিধার কথা উল্লেখ করে তিনি জানান, ‘এক শহর থেকে অন্য শহরে কিংবা এক স্টেডিয়াম থেকে অন্য স্টেডিয়ামে যেতে মাত্র তিন ঘণ্টা সময় লাগবে। আমাদের পাহাড়, দ্বীপ এবং ঐতিহ্য দর্শকদের অভিভূত করবে।’
প্রায় ৪ বিলিয়ন সৌদি রিয়াল ব্যয়ে নির্মাণাধীন কিং সালমান স্টেডিয়াম ২০২৯ সালে উদ্বোধন করা হবে। এর পর এটি ঘরোয়া এবং আঞ্চলিক টুর্নামেন্টের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হবে। ২০৩৪ ফিফা বিশ্বকাপ আয়োজনের মাধ্যমে স্টেডিয়ামটি তার পূর্ণতা লাভ করবে।
কোনো প্রতিযোগিতামূলক বিড ছাড়াই সৌদি আরব মধ্যপ্রাচ্যে ২০৩৪ ফিফা বিশ্বকাপ আয়োজনের দায়িত্ব পায়। তাদের নতুন স্টেডিয়ামের নকশা উন্মোচনের মাধ্যমে ফুটবলপ্রেমীদের জন্য তারা এক নতুন আকর্ষণ তৈরি করেছে।
বিশাল প্রকল্পটি ভিশন ২০৩০ পরিকল্পনার অধীনে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। কিং সালমান স্টেডিয়ামের ধারণ ক্ষমতা হবে ৯২ হাজার দর্শক। এর সঙ্গে যুক্ত থাকবে ইনডোর স্পোর্টস হল, অলিম্পিক মাপের সুইমিং পুল, অ্যাথলেটিক্স ট্র্যাক, এবং ফ্যান জোন। স্টেডিয়ামের ছাদে দর্শকদের জন্য থাকবে হাঁটার ব্যবস্থা। আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারে তাপমাত্রা ও দূষণ নিয়ন্ত্রণে বিশেষ ব্যবস্থা থাকবে।
সৌদি ফুটবল ফেডারেশনের প্রধান ইয়াসের আল মিশেহাল জানান, ‘আমরা ২০৩৪ বিশ্বকাপে সমগ্র বিশ্বের মানুষকে সৌদি আরবে স্বাগত জানাই। এখানে তারা আমাদের সংস্কৃতি, ঐতিহ্য এবং উন্নয়ন দেখার সুযোগ পাবে। এটি শুধু একটি খেলা নয়, বরং ইতিহাসের অংশ হওয়ার সুযোগ।’
বিশ্বকাপ আয়োজনকে ঘিরে সৌদি আরবের শহরগুলো আরও রঙিন হয়ে উঠবে। প্রতিটি দর্শনার্থী যেন সেরা অভিজ্ঞতা নিয়ে দেশে ফিরতে পারে, তার জন্য থাকবে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি। যাতায়াতের সুবিধার কথা উল্লেখ করে তিনি জানান, ‘এক শহর থেকে অন্য শহরে কিংবা এক স্টেডিয়াম থেকে অন্য স্টেডিয়ামে যেতে মাত্র তিন ঘণ্টা সময় লাগবে। আমাদের পাহাড়, দ্বীপ এবং ঐতিহ্য দর্শকদের অভিভূত করবে।’
প্রায় ৪ বিলিয়ন সৌদি রিয়াল ব্যয়ে নির্মাণাধীন কিং সালমান স্টেডিয়াম ২০২৯ সালে উদ্বোধন করা হবে। এর পর এটি ঘরোয়া এবং আঞ্চলিক টুর্নামেন্টের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হবে। ২০৩৪ ফিফা বিশ্বকাপ আয়োজনের মাধ্যমে স্টেডিয়ামটি তার পূর্ণতা লাভ করবে।