হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় নিহত প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আবদুল্লাহিয়ানসহ অন্যান্য কর্মকর্তাদের জন্য ইরান সরকার বেশ কয়েকটি জানাজার আয়োজন করেছে। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (২১ মে) সকাল সাড়ে নয়টায় উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় তাবরিজ শহরে প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে হাজারো মানুষ উপস্থিত ছিলেন। সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে।
তাবরিজের জানাজায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আহমদ ওয়াহিদি উপস্থিত ছিলেন এবং ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন অনুষ্ঠানটি সরাসরি সম্প্রচার করে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তার বক্তৃতায় বলেন যে, সুপ্রিম লিডার আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির শক্তিশালী নেতৃত্বে ইরান প্রেসিডেন্টের মৃত্যুর ক্ষতি শীঘ্রই কাটিয়ে উঠবে।
ইরানের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা আইআরএনএকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নির্বাহী বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহসেন মনসুরি জানান, তাবরিজের প্রথম জানাজার পর রাইসির মরদেহ পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের কোম শহরে নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানে বিকাল সাড়ে চারটায় দ্বিতীয় দফা জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এরপর মরদেহগুলো রাজধানী তেহরানে নিয়ে যাওয়া হবে এবং বুধবার সকালে ইউনিভার্সিটি অব তেহরানে আরেকটি জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। ওইদিন বিকালে উচ্চপদস্থ বিদেশি কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে একটি স্মরণসভার আয়োজন করা হবে। তেহরানের জানাজায় সুপ্রিম লিডার আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির উপস্থিতি আশা করা হচ্ছে এবং ওইদিন আরও বেশি মানুষের সমাগম হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বুধবার ইরানে সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
মনসুরি আরও জানান যে, রাইসির মরদেহ বৃহস্পতিবার সকালে দক্ষিণ খোরাসান প্রদেশের রাজধানী বিরজান্দে নিয়ে যাওয়া হবে এবং সন্ধ্যায় উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় শহর মাশহাদে অষ্টম শিয়া ইমাম রেজার মাজারে রাইসির দাফন অনুষ্ঠিত হবে।
তাবরিজের জানাজায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আহমদ ওয়াহিদি উপস্থিত ছিলেন এবং ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন অনুষ্ঠানটি সরাসরি সম্প্রচার করে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তার বক্তৃতায় বলেন যে, সুপ্রিম লিডার আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির শক্তিশালী নেতৃত্বে ইরান প্রেসিডেন্টের মৃত্যুর ক্ষতি শীঘ্রই কাটিয়ে উঠবে।
ইরানের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা আইআরএনএকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে নির্বাহী বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহসেন মনসুরি জানান, তাবরিজের প্রথম জানাজার পর রাইসির মরদেহ পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের কোম শহরে নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানে বিকাল সাড়ে চারটায় দ্বিতীয় দফা জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এরপর মরদেহগুলো রাজধানী তেহরানে নিয়ে যাওয়া হবে এবং বুধবার সকালে ইউনিভার্সিটি অব তেহরানে আরেকটি জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। ওইদিন বিকালে উচ্চপদস্থ বিদেশি কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে একটি স্মরণসভার আয়োজন করা হবে। তেহরানের জানাজায় সুপ্রিম লিডার আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির উপস্থিতি আশা করা হচ্ছে এবং ওইদিন আরও বেশি মানুষের সমাগম হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বুধবার ইরানে সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।
মনসুরি আরও জানান যে, রাইসির মরদেহ বৃহস্পতিবার সকালে দক্ষিণ খোরাসান প্রদেশের রাজধানী বিরজান্দে নিয়ে যাওয়া হবে এবং সন্ধ্যায় উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় শহর মাশহাদে অষ্টম শিয়া ইমাম রেজার মাজারে রাইসির দাফন অনুষ্ঠিত হবে।