গাইবান্ধায় জমি সংক্রান্ত বিরোধে চাচার ছুরিকাঘাতে ভাতিজি নিহত হয়েছেন। শনিবার (১৮ মে) দুপুরে পলাশবাড়ী থানার ওসি আজমিরুজ্জামান এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
ওসি আজমিরুজ্জামান জানান, সকালে পলাশবাড়ী উপজেলার মনোহরপুর কাজিরবাজার এলাকার বিরামেরভিটা গ্রামে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। পাপিয়া বেগম (৪৫) নামের ওই নারী নিহত হন, যিনি মৃত নুরুল ইসলামের মেয়ে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মৃত নুরুল ইসলামের মেয়ে পাপিয়া বেগম ও তার ভাই আরিফুজ্জামানের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে চাচা চান্দু মিয়া ও দুলা মিয়ার জমি নিয়ে বিরোধ চলছিল। কিছুদিন আগে পাপিয়া বেগম বাবার বাড়িতে আসেন। শনিবার সকালে চান্দু মিয়া ও দুলা মিয়া তাদের লোকজন নিয়ে বিরোধপূর্ণ জমিতে গাছ লাগাতে গেলে পাপিয়ার ভাই আরিফুজ্জামান এতে বাধা দেন। এ সময় উভয়পক্ষের মধ্যে তর্কবিতর্ক শুরু হয়। পাপিয়া বেগম বিরোধ মেটাতে এগিয়ে আসলে দুলা মিয়া তার হাতে থাকা ছুরি দিয়ে পাপিয়া বেগমের গলায় আঘাত করেন।
গুরুতর আহত অবস্থায় পাপিয়া বেগমকে গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়, সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
গাইবান্ধা সহকারী পুলিশ সুপার উদয় কুমার জানান, "ঘটনার সাথে জড়িত একজনকে আটক করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে এবং এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন।"
ওসি আজমিরুজ্জামান জানান, সকালে পলাশবাড়ী উপজেলার মনোহরপুর কাজিরবাজার এলাকার বিরামেরভিটা গ্রামে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। পাপিয়া বেগম (৪৫) নামের ওই নারী নিহত হন, যিনি মৃত নুরুল ইসলামের মেয়ে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মৃত নুরুল ইসলামের মেয়ে পাপিয়া বেগম ও তার ভাই আরিফুজ্জামানের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে চাচা চান্দু মিয়া ও দুলা মিয়ার জমি নিয়ে বিরোধ চলছিল। কিছুদিন আগে পাপিয়া বেগম বাবার বাড়িতে আসেন। শনিবার সকালে চান্দু মিয়া ও দুলা মিয়া তাদের লোকজন নিয়ে বিরোধপূর্ণ জমিতে গাছ লাগাতে গেলে পাপিয়ার ভাই আরিফুজ্জামান এতে বাধা দেন। এ সময় উভয়পক্ষের মধ্যে তর্কবিতর্ক শুরু হয়। পাপিয়া বেগম বিরোধ মেটাতে এগিয়ে আসলে দুলা মিয়া তার হাতে থাকা ছুরি দিয়ে পাপিয়া বেগমের গলায় আঘাত করেন।
গুরুতর আহত অবস্থায় পাপিয়া বেগমকে গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়, সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
গাইবান্ধা সহকারী পুলিশ সুপার উদয় কুমার জানান, "ঘটনার সাথে জড়িত একজনকে আটক করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে এবং এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন।"