এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে নারীদের মুঠোফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারে সবচেয়ে পিছিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। গ্লোবাল সিস্টেম ফর মোবাইল কমিউনিকেশনস অ্যাসোসিয়েশন (জিএসএমএ) এই মাসে প্রকাশিত 'দ্য মোবাইল জেন্ডার গ্যাপ রিপোর্ট ২০২৪' প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরেছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে মুঠোফোনে ইন্টারনেট সেবা গ্রহণে নারী-পুরুষের ব্যবধান বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি, যা ৪০ শতাংশ। ভারতে এই ব্যবধান ৩০ শতাংশ, পাকিস্তানে ৩৮ শতাংশ এবং ইন্দোনেশিয়ায় ৮ শতাংশ।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে মুঠোফোনের মালিকানায় নারীরা পিছিয়ে আছেন। বিশেষ করে দরিদ্র, অশিক্ষিত, গ্রামীণ অঞ্চলে বসবাসকারী বা বিশেষভাবে সক্ষম নারীরা আরও বেশি পিছিয়ে। জিএসএমএ বলছে, বাংলাদেশের ৫০ শতাংশ নারী ইন্টারনেটের ব্যবহার সম্পর্কে জানেন, তবে তারা তা ব্যবহার করেন না। ইন্টারনেট ব্যবহার না করার প্রধান কারণ হিসেবে সাক্ষরতা ও ডিজিটাল দক্ষতার অভাব উল্লেখ করা হয়েছে, যা পুরুষদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। এছাড়া আর্থিক সামর্থ্যের অভাবও একটি বড় কারণ।
প্রতিবেদনে বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া সহ ১২টি নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশের তথ্য দেওয়া হয়েছে। জিএসএমএ গত বছর এই দেশগুলোতে জরিপ চালায়। জরিপে ভারত বাদে অন্যান্য ১১টি দেশে ১৫ বছর ও তার বেশি বয়সের এক হাজার নারী ও পুরুষের তথ্য সংগ্রহ করা হয়। ভারতে দুই হাজার জনের ওপর জরিপ চালানো হয়।
বাংলাদেশে ৮৫ শতাংশ পুরুষ ও ৬৮ শতাংশ নারী মুঠোফোনের মালিক। অর্থাৎ মালিকানায় নারী-পুরুষের ব্যবধান প্রায় ২০ শতাংশ। যদিও আগের বছর (২০২২) এ ব্যবধান ২১ শতাংশ ছিল। দেশে যত পুরুষ স্মার্টফোন ব্যবহার করেন, নারীদের মধ্যে সেই সংখ্যা তার অর্ধেক।
জিএসএমএ বলছে, দেশের ৪০ শতাংশ পুরুষ ও ২৪ শতাংশ নারী মুঠোফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন। এ হার ভারতে ৫৩ শতাংশ ও ৩৭ শতাংশ, ইন্দোনেশিয়ায় ৬৯ শতাংশ ও ৬৩ শতাংশ, পাকিস্তানে ৫৩ শতাংশ ও ৩৩ শতাংশ।
মুঠোফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারের বিষয়ে জানেন দেশের ৩৭ শতাংশ পুরুষ, নারীর মধ্যে এ হার ২১ শতাংশ। তারা মুঠোফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। অন্যদিকে, পুরুষের তুলনায় দেশের নারীরা ইন্টারনেট ব্যবহারে বেশি আগ্রহী। জিএসএমএ বলছে, দেশে মুঠোফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী নারীদের ৫৩ শতাংশ ও পুরুষদের ৪৬ শতাংশ আরও বেশি ইন্টারনেট ব্যবহার করতে চান।
তবে বৈশ্বিকভাবে ইন্টারনেট ব্যবহারে নারীদের অবস্থার উন্নতি হয়েছে। এ–সংক্রান্ত নারী–পুরুষের ব্যবধান গত বছর ১৯ শতাংশ থেকে ১৫ শতাংশে নেমেছে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে মুঠোফোনের মালিকানায় নারীরা পিছিয়ে আছেন। বিশেষ করে দরিদ্র, অশিক্ষিত, গ্রামীণ অঞ্চলে বসবাসকারী বা বিশেষভাবে সক্ষম নারীরা আরও বেশি পিছিয়ে। জিএসএমএ বলছে, বাংলাদেশের ৫০ শতাংশ নারী ইন্টারনেটের ব্যবহার সম্পর্কে জানেন, তবে তারা তা ব্যবহার করেন না। ইন্টারনেট ব্যবহার না করার প্রধান কারণ হিসেবে সাক্ষরতা ও ডিজিটাল দক্ষতার অভাব উল্লেখ করা হয়েছে, যা পুরুষদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। এছাড়া আর্থিক সামর্থ্যের অভাবও একটি বড় কারণ।
প্রতিবেদনে বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া সহ ১২টি নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশের তথ্য দেওয়া হয়েছে। জিএসএমএ গত বছর এই দেশগুলোতে জরিপ চালায়। জরিপে ভারত বাদে অন্যান্য ১১টি দেশে ১৫ বছর ও তার বেশি বয়সের এক হাজার নারী ও পুরুষের তথ্য সংগ্রহ করা হয়। ভারতে দুই হাজার জনের ওপর জরিপ চালানো হয়।
বাংলাদেশে ৮৫ শতাংশ পুরুষ ও ৬৮ শতাংশ নারী মুঠোফোনের মালিক। অর্থাৎ মালিকানায় নারী-পুরুষের ব্যবধান প্রায় ২০ শতাংশ। যদিও আগের বছর (২০২২) এ ব্যবধান ২১ শতাংশ ছিল। দেশে যত পুরুষ স্মার্টফোন ব্যবহার করেন, নারীদের মধ্যে সেই সংখ্যা তার অর্ধেক।
জিএসএমএ বলছে, দেশের ৪০ শতাংশ পুরুষ ও ২৪ শতাংশ নারী মুঠোফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন। এ হার ভারতে ৫৩ শতাংশ ও ৩৭ শতাংশ, ইন্দোনেশিয়ায় ৬৯ শতাংশ ও ৬৩ শতাংশ, পাকিস্তানে ৫৩ শতাংশ ও ৩৩ শতাংশ।
মুঠোফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারের বিষয়ে জানেন দেশের ৩৭ শতাংশ পুরুষ, নারীর মধ্যে এ হার ২১ শতাংশ। তারা মুঠোফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। অন্যদিকে, পুরুষের তুলনায় দেশের নারীরা ইন্টারনেট ব্যবহারে বেশি আগ্রহী। জিএসএমএ বলছে, দেশে মুঠোফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী নারীদের ৫৩ শতাংশ ও পুরুষদের ৪৬ শতাংশ আরও বেশি ইন্টারনেট ব্যবহার করতে চান।
তবে বৈশ্বিকভাবে ইন্টারনেট ব্যবহারে নারীদের অবস্থার উন্নতি হয়েছে। এ–সংক্রান্ত নারী–পুরুষের ব্যবধান গত বছর ১৯ শতাংশ থেকে ১৫ শতাংশে নেমেছে।