হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সাড়ে চার কোটি টাকার অধিক মূল্যের সোনা উদ্ধারের ঘটনায় মোহাম্মদ শহীদ মিয়াকে দুই দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আহমেদ হুমায়ুন কবীর এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
বিকেলে বিমানবন্দর থানা-পুলিশ শহীদ মিয়াকে আদালতে হাজির করে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন, তবে শহীদ মিয়ার আইনজীবী রিমান্ড বাতিল করে জামিনের আবেদন জানান। শুনানি শেষে আদালত দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। ঢাকার আদালতের বিমানবন্দর থানার সাধারণ নিবন্ধন কার্যালয় থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
গতকাল শুক্রবার সকাল ৮টা ৪১ মিনিটে শারজাহ থেকে আগত যাত্রী মোহাম্মদ শহীদ মিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এ সময় তিনি ১০০ গ্রাম ওজনের স্বর্ণালংকার থাকার কথা স্বীকার করেন। তবে, প্রকৃতপক্ষে তার কাছে ৩০ গ্রাম ওজনের স্বর্ণালংকার পাওয়া যায়। অতিরিক্ত সোনা থাকার কথা অস্বীকার করায় গোয়েন্দারা তাকে তল্লাশি করেন। তার পরনে অসাধারণ সংখ্যক জামাকাপড় পাওয়া যায় যা খুলে স্ক্যানিং মেশিনে পরীক্ষা করা হয়। এ সময় জামাকাপড়ের মধ্যে লুকানো সোনার ইমেজ পাওয়া যায়, ফলে তাকে কাস্টমস হলে নিয়ে যাওয়া হয়।
সোনার প্রকৃত পরিমাণ নির্ধারণের জন্য শহীদ মিয়ার শরীরে পরিহিত ১৬টি কাপড় (যার মধ্যে ৯টি শর্ট প্যান্ট, ৬টি স্যান্ডো গেঞ্জি এবং ১টি ফুল প্যান্ট) স্থানীয় স্বর্ণকার কর্তৃক পোড়ানো হয়। এই প্রক্রিয়ায় যাত্রী এবং বিমানবন্দরের বিভিন্ন সংস্থার কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। পোড়ানোর পর মোট ৪,৪৬২ গ্রাম অপরিশোধিত সোনা পাওয়া যায়। এছাড়াও ৩০ গ্রাম অলংকার সহ মোট সোনার পরিমাণ দাঁড়ায় ৪,৪৯২ গ্রাম। এ ঘটনায় বিমানবন্দর থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
বিকেলে বিমানবন্দর থানা-পুলিশ শহীদ মিয়াকে আদালতে হাজির করে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন, তবে শহীদ মিয়ার আইনজীবী রিমান্ড বাতিল করে জামিনের আবেদন জানান। শুনানি শেষে আদালত দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। ঢাকার আদালতের বিমানবন্দর থানার সাধারণ নিবন্ধন কার্যালয় থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
গতকাল শুক্রবার সকাল ৮টা ৪১ মিনিটে শারজাহ থেকে আগত যাত্রী মোহাম্মদ শহীদ মিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এ সময় তিনি ১০০ গ্রাম ওজনের স্বর্ণালংকার থাকার কথা স্বীকার করেন। তবে, প্রকৃতপক্ষে তার কাছে ৩০ গ্রাম ওজনের স্বর্ণালংকার পাওয়া যায়। অতিরিক্ত সোনা থাকার কথা অস্বীকার করায় গোয়েন্দারা তাকে তল্লাশি করেন। তার পরনে অসাধারণ সংখ্যক জামাকাপড় পাওয়া যায় যা খুলে স্ক্যানিং মেশিনে পরীক্ষা করা হয়। এ সময় জামাকাপড়ের মধ্যে লুকানো সোনার ইমেজ পাওয়া যায়, ফলে তাকে কাস্টমস হলে নিয়ে যাওয়া হয়।
সোনার প্রকৃত পরিমাণ নির্ধারণের জন্য শহীদ মিয়ার শরীরে পরিহিত ১৬টি কাপড় (যার মধ্যে ৯টি শর্ট প্যান্ট, ৬টি স্যান্ডো গেঞ্জি এবং ১টি ফুল প্যান্ট) স্থানীয় স্বর্ণকার কর্তৃক পোড়ানো হয়। এই প্রক্রিয়ায় যাত্রী এবং বিমানবন্দরের বিভিন্ন সংস্থার কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। পোড়ানোর পর মোট ৪,৪৬২ গ্রাম অপরিশোধিত সোনা পাওয়া যায়। এছাড়াও ৩০ গ্রাম অলংকার সহ মোট সোনার পরিমাণ দাঁড়ায় ৪,৪৯২ গ্রাম। এ ঘটনায় বিমানবন্দর থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।