চট্টগ্রামে রোগীর স্বজনদের হামলায় মারধরের কারণে চিকিৎসক রিয়াজ উদ্দিন শিবলুর মাথায় রক্তক্ষরণের আশঙ্কা করছেন চিকিৎসকেরা। গুরুতর আহত হয়ে আইসিইউতে ভর্তি থাকা এই চিকিৎসকের অবস্থা এখনও শঙ্কামুক্ত নয়। । রক্তক্ষরণ হলে বড় ধরনের বিপদ হতে পারে। সেজন্য তাকে ৭২ ঘণ্টা নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।
গত রোববার (১৪ এপ্রিল) চট্টগ্রাম মেডিকেল সেন্টারে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশু মারা যাওয়ার ঘটনায় চিকিৎসককে বেধড়ক মারধর করেন রোগীর স্বজনরা। গুরুতর আহত চিকিৎসক রিয়াজ উদ্দিন শিবলুকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি করানো হয়েছে। এরপর থেকে এখনো আইসিইউতে ভর্তি আছেন ওই চিকিৎসক।
এ ঘটনায় চিকিৎসকদের একাধিক সংগঠন নিন্দা জানিয়েছে। জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে জোরালো আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিচ্ছেন চিকিৎসক নেতারা। পাশাপাশি চিকিৎসক সুরক্ষা আইন করার তাগিদ দিচ্ছেন তারা।
স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ডা. রিজোয়ান রেহান বলেন, ‘এসব অনাকাঙ্ক্ষিত ও অনভিপ্রেত ঘটনা অগ্রসরমান দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে মারাত্মক হুমকিতে ফেলে দিচ্ছে। ঘটনায় জড়িতদের অবিলম্বে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও দেশের সব চিকিৎসকের জন্য নিরাপদ কর্মস্থল নিশ্চিত করতে হবে। চিকিৎসক-স্বাস্থ্য কর্মীদের সুষ্ঠু কর্মপরিবেশ নিশ্চিত না হলে রোগীদের সেবাদানে ব্যাঘাত ঘটবে।’
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউ প্রধান ডা. হারুন উর রশিদ ঢাকা পোস্টকে বলেন, ‘মারধরে মেডিকেল সেন্টারের চিকিৎসক রিয়াজ উদ্দিনের সাব কংজাংটিভাল হেমোরেজ (চোখে তীব্র রক্তক্ষরণ) হয়েছে। পাশাপাশি তিনি মাথায়ও গুরুতর আঘাত পেয়েছেন। এছাড়া তার মাথায় রক্তক্ষরণের আশঙ্কা রয়েছে। তাই তাকে ৭২ ঘণ্টার পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।’
গত রোববার (১৪ এপ্রিল) চট্টগ্রাম মেডিকেল সেন্টারে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশু মারা যাওয়ার ঘটনায় চিকিৎসককে বেধড়ক মারধর করেন রোগীর স্বজনরা। গুরুতর আহত চিকিৎসক রিয়াজ উদ্দিন শিবলুকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি করানো হয়েছে। এরপর থেকে এখনো আইসিইউতে ভর্তি আছেন ওই চিকিৎসক।
এ ঘটনায় চিকিৎসকদের একাধিক সংগঠন নিন্দা জানিয়েছে। জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে জোরালো আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিচ্ছেন চিকিৎসক নেতারা। পাশাপাশি চিকিৎসক সুরক্ষা আইন করার তাগিদ দিচ্ছেন তারা।
স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ) কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ডা. রিজোয়ান রেহান বলেন, ‘এসব অনাকাঙ্ক্ষিত ও অনভিপ্রেত ঘটনা অগ্রসরমান দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে মারাত্মক হুমকিতে ফেলে দিচ্ছে। ঘটনায় জড়িতদের অবিলম্বে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও দেশের সব চিকিৎসকের জন্য নিরাপদ কর্মস্থল নিশ্চিত করতে হবে। চিকিৎসক-স্বাস্থ্য কর্মীদের সুষ্ঠু কর্মপরিবেশ নিশ্চিত না হলে রোগীদের সেবাদানে ব্যাঘাত ঘটবে।’
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউ প্রধান ডা. হারুন উর রশিদ ঢাকা পোস্টকে বলেন, ‘মারধরে মেডিকেল সেন্টারের চিকিৎসক রিয়াজ উদ্দিনের সাব কংজাংটিভাল হেমোরেজ (চোখে তীব্র রক্তক্ষরণ) হয়েছে। পাশাপাশি তিনি মাথায়ও গুরুতর আঘাত পেয়েছেন। এছাড়া তার মাথায় রক্তক্ষরণের আশঙ্কা রয়েছে। তাই তাকে ৭২ ঘণ্টার পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে।’